মিনহাজুল আবেদীন:[২] ভারতের ভ্যারিয়েন্ট এখন সারা বিশ্বের বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে। এই ভাইরাস ক্রমাগত নিজের ভেতরে নিজেই মিউটেশন তৈরি করে। নিজেকে বদলাতে থাকে, তার ফলে একই ভাইরাসের নানা ধরন তৈরি হয়।
[৩] তথ্য মতে, পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য মহারাষ্ট্রে জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত ৩৬১টি নমুনা পরীক্ষায় ২২০টির মধ্যে নতুন ধরনের এই ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে।
[৪] আন্তর্জাতিক সংস্থা জিআইসএইডের ডাটাবেজ অনুসারে, ২১টি দেশে ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হয়েছে। ইংল্যান্ডের জনস্বাস্থ্য বিভাগ তাদের গবেষণার তালিকায় ভারতীয় ভ্যারিয়েন্টকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
[৫] রোববার বিবিসি বাংলায় যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা অঙ্গরাজ্যের ভাইরোলজিস্ট ড. জেরেমি কামিল বলেন, ভারতীয় ভ্যারিয়েন্টের মিউটেশনের সঙ্গে দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ব্রাজিল ভ্যারিয়েন্টের মিল রয়েছে।
[৬] তিনি বলেন, ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ব্রিটিশ ভ্যারিয়েন্টের চেয়ে অধিকতর সংক্রামক কিনা তা নিয়ে আমার সন্দেহ রয়েছে। সুতরাং এখনই এটি নিয়ে আমাদের আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই।
[৭] কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল মাইক্রোবায়োলজির অধ্যাপক রবি গুপ্তা বলেন, গণ-জমায়েত, মাস্ক-না-পরা এবং সামাজিক দূরত্ব কম মানায় ভারতের সংক্রমণ ব্যপক মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে।
[৮] ওয়েলকাম স্যাংগের ইন্সটিটিউটের ড. জেফরি ব্যারেট বলেন, ভারতীয় ভ্যারিয়েন্টটি গত বছরের শেষ দিক থেকেই সেদেশে সংক্রমণ ঘটাতে শুরু করে। সম্পাদনা: রাশিদ
আপনার মতামত লিখুন :