মাসুদ আলম: [২] আদালত সূত্রে জানা যায়, জামিন শুনানির সময় উপস্থিত ছিলেন মামলার বাদী সৌদি প্রবাসী কামরুল ইসলাম জুয়েল। তিনি আদালতকে জানান, জামিন দিলে তার কোনো আপত্তি নেই। পরে বাদীর জিম্মায় রোমানা ইসলাম স্বর্ণাকে জামিন দেওয়া হয়। জামিননামা কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যান তিনি। পরে স্বর্ণা কারাগার থেকে বের হলে তাকে গাড়িতে করে বাসায় দিয়ে আসেন। সম্প্রতি ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ-উর-রহমানের ভাচ্যুয়াল আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন।
[৩] স্বর্ণার সাবেক স্বামী কামরুল হাসান জুয়েল জানান, ঈদের আগেই তার জামিন হয়েছে। তার আইনজীবী জামিনের বিরোধিতা করেছিলেন। এরপর আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন। আপসের কোনো কথাবার্তা চলছে না। তিনি দুই-একদিনের মধ্যে জরুরি কাজে সৌদি আরব চলে যাচ্ছেন।
[৪] গত ১১ মার্চ কামরুল হাসান জুয়েল বাদী হয়ে স্বর্ণা, তার মা ও ছেলেসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর থানায় প্রতারণার মামলা করেন। মামলায় স্বর্ণার বিরুদ্ধে প্রতারণার মাধ্যমে ১ কোটি ৪৮ লাখ ৬০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ আনা হয়।