দিদারুল আলম: [২] চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, করোনা সংক্রমণের পর থেকে চট্টগ্রামে মোট জনসংখ্যার মাত্র ৫ শতাংশ মানুষ নমুনা পরীক্ষার আওতায় এসেছে। সংক্রমণ প্রতিরোধ ও সঠিক তথ্য নির্ণয় করতে নমুনা পরীক্ষা বাড়ানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
[৩] বৃহস্পতিবার (২৯ এপ্রিল) নগরীর আকবর শাহ থানাধীন নেছারিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে নগর স্বেচ্ছাসেবকলীগের ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা লায়ন প্রকৌশলী নুরুজ্জামানের উদ্যোগে আয়োজিত ইফতার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
[৪] সিভিল সার্জন কার্যালয়ের তথ্য তুলে ধরে আ জ ম নাছির বলেন, গত বছরের ৪ এপ্রিল থেকে বুধবার (২৮ এপ্রিল) পর্যন্ত সর্বমোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪ লাখ ৩২ হাজার ৩৭১টি। তবে বর্তমানে চট্টগ্রাম জেলার মোট জনসংখ্যা ৭৯ লাখ ১৩ হাজার। জনসংখ্যার এই পরিমাণ অনুপাতে চট্টগ্রামে করোনার নমুনা পরীক্ষার হার মাত্র ৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ।
‘গবেষকদের মতে, পুরো চট্টগ্রামে ৮০ শতাংশ মানুষ যেদিন করোনা ভ্যাকসিনের আওতায় আসবে সেদিন এই মহামারী করোনা নিয়ন্ত্রিত পর্যায়ে আসতে পারে।’ যোগ করেন তিনি।
[৫] অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ আহ্বায়ক এড. এইচ এম জিয়াউদ্দিন, যুগ্ম আহ্বায়ক সালাউদ্দিন আহমেদ, কাউন্সিলর জহুরুল আলম জসিম, স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা আনোয়ারুল ইসলাম বাপ্পী, মো. সালাউদ্দিন, হেলাল উদ্দিন, সুজিত দাশ, তসলিম উদ্দিন, আজিজ মিহির, হায়দার আলী, আবদুর রশিদ লোকমান, মকসুদ আলী, ইয়াকুব ইসলাম টিপু, আবদুল বাতেন, মনিরুল খান, রুবেল আহমেদ বাবু, মো. নাছির, সাইফুল ইসলাম, মাকসুদুর রহমান, হুমায়ুন কবির আজাদ, ইসমাইল হোসেন শিমুল ইমরান আলী মাসুদ, মো. রবিউল হাসান, আবদুল্লাহ আল নোমান, মো. আবু বক্কর সিদ্দিক, রিয়াদ হোসেন ফয়সাল, সাইকুর রহমান বাবু, আইমন মুন্নাসহ সংশ্লিষ্ট নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সম্পাদনা: সাদেক আলী