শনিবার দুপুর ১২টায় একই অভিযোগে উল্লেখ করে এক ফরমেটে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এই সব জিডি করেন।
কোম্পানীগঞ্জ থানা সূত্র জানা যায়, শনিবার দুপুরে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আ.লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খিজির হায়াত খান, উপজেলা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান বাদল, উপজেলা আ.লীগের মুখপাত্র মাহবুবুর রশীদ মঞ্জু, সরকারি মুজিব কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি হাসিবুল হাসান আলালসহ ২৮ জন নেতাকর্মি তাদের ও পরিবারের জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে জিডি করেন।
জিডিতে তারা অভিযোগে করেন, গত ২০ এপ্রিল ফেইসবুক লাইভে এসে আবদুল কাদের মির্জা কোম্পানীগঞ্জে চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে বক্তব্য দিতে গিয়ে কোম্পানীগঞ্জে রক্তের হোলি খেলার হুমকি দিয়ে বলেছেন হত্যার বদলে হত্যা। তার এ বক্তব্যে উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ও তাদের পরিবার জীবনের নিরাপত্তায় হীনতায় ভুগছেন।
কোম্পানীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি শনিবার রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন বলেন পুলিশ জিডি গ্রহণ করেছে এবং বিষয়টি খতিয়ে দেখে পরবর্তীতে এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। ডিবিসি