শিমুল মাহমুদ: [২] আবদুল মান্নান বলেন, ইউনিয়ন পর্যায়ে আমরা আলাদা কিছু করিনি। যখন আমরা সমস্ত মানুষকে টিকা দেওয়া শুরু করবো, তখন ইউনিয়ন পর্যায়ে যাবো।
[৩] কোভিড-১৯ জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, যেহেতু এই টিকাটি আমাদের কাছে একবারে নতুন। তাই কমিটি মনে করেছে টিকাকেন্দ্র গুলো হাসপাতাল পর্যায়ে রাখা উচিৎ। এছাড়া আমাদের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গুলো উপজেলা পর্যন্ত থাকায় উপজেলা পর্যন্ত কেন্দ্র করা হয়েছে। তবে কিছুদিন যাওয়া পর যদি মনে হয়, ইউনিয়ন পর্যায়ে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তখন বিবেচনা করা হবে।
[৪] তবে নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একজন কর্মকর্তা বলেন, টিকা দেওয়ার পর পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। সবকিছু সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হচ্ছে এটা নিশ্চিত হওয়ার পর গ্রাম বা ইউনিয়ন পর্যায়ে কেন্দ্র সম্প্রসারণ করা হবে।
[৫] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ি, সারাদেশে হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মিলিয়ে ১০১৫ টি কেন্দ্রে টিকা প্রয়োগ চলছে। টিকা নিচ্ছেন সরকারি কর্মচারি, চল্লিশোর্ধ্ব ব্যক্তি, সম্মুখসারির যোদ্ধা ও তাদের পরিবারের সদস্যরা।
[৬] টিকা কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রযুক্তিতে পিছিয়ে থাকা সাধারণ মানুষ নিবন্ধন করতে গিযে নানা সমস্যায় পড়ছেন তাই প্রতিদিন কেন্দ্রে এসে ভিড় জমাচ্ছেন। সম্পাদনা: সমীরণ রায়