আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] নাসা বলছে, এই হেলিকপ্টারটি তাদের মঙ্গল রোভার পার্সিভারেন্সের ‘সাইডকিক’। এটি ফোন করে জানিয়েছে, তার অবস্থান বেশ ভালো। নাসার সায়েন্স মিশন ডিরেক্টরেটের অ্যাসোসিয়েট অ্যাডমিনেস্ট্রেটর থমাস জুরবুচান বলেছেন, তার কাছে এই মূহুর্তটি রাইট ব্রাদার্সের প্রথম উড্ডয়নের মতোই। সিএনএন
[৪] মঙ্গলবার রোভারটি মঙ্গলে নিরাপদ অবতরণ করে। পার্সিভারেন্স ইতোমধ্যেই লাল গ্রহটি থেকে ছবি পাঠিয়েছে। এরপরই প্রথমবারের মতো হেলিকপ্টারটির সঙ্গে যোগাযোগে সক্ষম হয় হেলিকপ্টারটি। বর্তমানে রোভারটির পেটে ঝুলে আছে ইনজিনুয়েটি। এটির ওজন ৪ পাউন্ড। বিবিসি
[৫] হেলিকপ্টারটি রোভারটির মাধ্যমে নাসার মার্স রিকনিসেন্স অরবিটারকে ব্যবহার করে পৃথিবীতে ফোন করে। আগামী ৩ থেকে ৬০দিন এটি রোভারটির সঙ্গে আটতে থাকবে। পার্সিভারেন্সের টুইটার ঋ্যাকাউন্ট থেকে বলা হয়েছে, ‘মঙ্গলের যে হেলিকপ্টারটিকে আমি বহন করছি, ইনজিনুইটি ধারণামতোই কাজ করছে। আমি এখন একে চার্জ করছি। একবার একে আমি ছেড়ে দিলে সে নিজের সোলার প্যানেল দিয়েই কাজ চালাতে পারবে। যদি সে শীতল মঙ্গল রাতগুলোতে টিকে যায়, আমাদের টিম একে উড়ানোর চেষ্টা করবে।’
আপনার মতামত লিখুন :