ডেস্ক রিপোর্ট : এক লোক ডি গ্রেডে এসএসসি পাশ করছে কমার্স গ্রুপ থেকে। তারপর পলিটেকনিকে ভর্তি হলো মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ।
ইঞ্জিনিয়ার হয়ে তিনি জব নিলেন এক সংবাদ পত্র অফিসে সহকারী হিসেবে। সেখানে তিনি সাংবাদিক হয়ে গেলেন।
সাংবাদিকতা করতে করতে তিনি হ্যানিম্যান হোমিওপ্যাথি কলেজ থেকে ডিগ্রি নেন। পাশাপাশি তিব্বতিয়া কলেজ থেকে আয়ুর্বেদ এর উপর কোর্স করেন। পাশাপাশি এলএম এফ করে তিনি এলোপ্যাথিতেও গভীর জ্ঞান ও বুৎপত্তি অর্জন করেন। এসব তার দাবী। সত্যতা যাচাই করা যায়নি।
তবে তিনি এখন, ইঞ্জিনিয়ার,জাগ্রত সাংবাদিক, কবিরাজ ও ডাক্তার বাবুল মিয়া। এলোপ্যাথ,হোমিওপ্যাথ,আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ।
একি অঙ্গে এত রুপ।
মেধার এমন বিস্ফোরণ হিরোশিমাতেও হয়নি যা বাংলাদেশেই হয়েছে। তারপর ও কেন মানুষ চিকিৎসার জন্য ভারত মুখী বুঝিনা। রাষ্ট্রীয় ভাবে এমন মেধাবী বোমাদের বিকাশ সাধনে কার্যকর পদক্ষেপ জরুরি।
-ডা.আহমেদ জুবায়ের
এবার খুশির ঠেলাই মান্নাদের ‘একই অঙ্গে এতো রূপ’ গানটি শুনে নিজেকে আরো একদাপ এগিয়ে রাখুন!!
আপনার মতামত লিখুন :