রাশিদুল ইসলাম : [২] মঙ্গল যাত্রার অভিজ্ঞতা বিশ্বের ২ শতাধিক ইনস্টিটিউশনের সঙ্গে বিনিময় করবে আমিরাত। এ মিশনের নামকরণ আরবি শব্দ আল-আমাল নিয়ে হোপ করা হয়েছে কারণ লাখ লাখ আরব তরুণের মনে এ মঙ্গল যাত্রা আশার সঞ্চার করেছে। উকিপিডিয়া
[৩] যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি কলারাডো, আরিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটি ছাড়াও ভারতের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইসরো’র সহযোগিতা নিয়েছে আমিরাত।
[৪] আবহাওয়ার পূর্বাভাস ছাড়াও ধূলি ঝড় বা পৃথিবীর কোন অঞ্চলে আবহাওয়ার কেমন তারতম্য ঘটছে সে সম্পর্কে নিয়মিত তথ্যচিত্র পাঠাবে হোপ। মঙ্গলে হাইড্রোজন ও অক্সিজেন পরিস্থিতি নিয়েও জানান দেবে সর্বশেষ পরিস্থিতি।
[৫] আমিরাতের প্রকৌশলীরা বিদেশি গবেষণা ইনস্টিটিউটগুলোর সঙ্গে এ মিশন সফল করতে এক অসাধারণ যোগসূত্র গড়ে তুলতে সমর্থ হয়েছে।
[৬] আমিরাতই আরব দেশগুলোর মধ্যে প্রথম, বিশ্বে পঞ্চম এবং প্রথম প্রচেষ্টায় মঙ্গলে মহাকাশযান সফলতম প্রেরণে দ্বিতীয় দেশ।