শাহীন খন্দকার: [২] বিএসএমএমইউ’র উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া বলেছেন, ‘শিশু ক্যান্সার প্রতিরোধে জনসচেতনা সৃষ্টি অত্যন্ত জরুরি। তিনি আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৯ সালে ক্যান্সার আক্রান্ত ৬০ জন শিশু চিকিৎসার মাধ্যমে আরোগ্য লাভ করে।
[৩] বিশ্ববিদ্যালয়ে র্যালি, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভাসহ নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে আান্তর্জাতিক শিশু ক্যান্সার দিবস (ইন্টারন্যাশনাল চাইল্ডহুড ক্যান্সার ডে) উদযাপিত হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ এই দিবসটি উপলক্ষে সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এ ও বি ব্লকের মধ্যবর্তীস্থল বটতলা থেকে একটি র্যালি বের হয়।
[৪] এর পরে বিএসএমএমইউ’র দ্বিতীয় তলার অডিটোরিয়ামে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এসব কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়াসহ উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. জাহিদ হোসেন, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, শিশু অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. চৌধুরী ইয়াকুব জামাল, শিশু হেমাটোলজি ও অনকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. আনোয়ারুল করিম, হেমাটোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. মো. সালাহউদ্দিন শাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
[৫] আলোচনা সভায় অন্যান্য বক্তারা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৯ সালে ক্যান্সারে আক্রান্ত ৬০ জন শিশু চিকিৎসার মাধ্যমে আরোগ্যলাভ করেছেন। এ থেকেই প্রমাণিত হয় সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে শিশুদের ক্যান্সার নিরাময়যোগ্য।
[৬] সারা বিশ্বে প্রায় প্রতি বছর লক্ষাধিক শিশু ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। বাংলাদেশসহ তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে শিশু মৃত্যুর হারে ক্যান্সার একটি বড় প্রভাবক। তবে বর্তমানে আধুনিক ও যুগোপযোগী চিকিৎসা ব্যবস্থা অনুযায়ী এই রোগের নিরাময় সম্পূর্ণরূপে সম্ভব।