ফুয়াদ আদনান বিন জামাল: সামিদের মত মধ্যস্থতাকারী যাদের বলে ইন্টারন্যাশনাল রোবার তারা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেই আছেন। বিশেষ করে ইউরোপের এমন সব দেশগুলোতে তাদের নেটওয়ার্ক যেখানে বাঙ্গালী কমিউনিটি কম। সেখানে তারা তাদের নিজস্ব নেটওয়ার্ক তৈরী করে রাখে যেখানে দেশের উঁচু মহল হতে শুরু করে বিভিন্ন সন্ত্রাসীরা তাদের কালো টাকা সাদা করার প্রসেস তৈরীর মাধ্যম করে। কে এই সামি আর এই সামি অতীত ব্যাকগ্রাউন্ড কি সে কি করে চারদলীয়জোট সরকার হতে আবার আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন মহলের সাথে যোগাযোগ রেখে আজ আল-জাজিরাতে নিজেকে সম্পূর্ন একজন স্বতন্ত ব্যাক্তিত্ব হিসেবে দাঁড় করিয়ে ডিরেকশন মূলক প্রতিবেদন দিচ্ছেন!
সেটা খতিয়ে দেখতে হবে এক সময় দেশে থাকা পতিতার দালালেরা কি করে ইন্টারন্যাশনাল রোবারে পরিনত হয় অন্তর্জাতিক ভাবে মধ্যস্থতা কারী হয়? এমন সামি চরিত্র এখন দেশেও আছে তারা বিভিন্ন মহলে অতীতের ব্যাকগ্রাউন্ডে পতিতার দালাল ছিল। এখন মূলত বিভিন্ন ব্যবসা বানিজ্য নিয়ে আছেন। কেউ কেউ তো এমপি মন্ত্রীও হতে চান তাদের কি বলবেন! এসব আবার কখনও কোন অভিযানে ধরা খেলে দেখা যাবে হাইপ্রোফাইল অনেকের সাথেই এদের খুব আন্তরিক সম্পর্ক ছিল তখন দায় এড়ানো সম্ভব হবে না।
সামির সেনাপ্রধানের সাথে ফুটেজ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কোন দেশ সফরের সময় দাঁড়িয়ে থেকে কথা বলার কোন ছবি দিয়ে সামি ও সামাজিক অবক্ষয়ের দায় এড়ানো যায় না। এই সামিরা অত্যন্ত ধুরন্ধর। এদের নিজস্ব নেটওয়ার্ক নিয়ে এরা এগিয়ে চলে। এদের আছে বিলাসিতা। রাজনৈতিক ও সরকারী মহলের উচ্চ পদস্থদের দুর্বলতা খুঁজে বের করে সেখানে সময় অর্থ ও মেধা ব্যয় করা তারপর নিজস্ব উদ্দেশ্য হাসিল করা। এরা এতোটাই শক্তিশালী যে নিজেদের সর্বোচ্চ ক্ষমতার মালিক মনে করেন যখন দেখেন অনেক বড় বড় হাইপ্রোফাইল এদের কাছে বিভিন্ন উপায়ে ফাঁদে পড়েন।
কাটছাঁট করে এখন পর্ব ভিত্তিক আল-জাজিরা দিয়ে দেশের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন যেটা পদ্মা সেতুর বিপ্লব ও বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানোর এই বিস্ময়কে ধামাচাপা কৌশল অন্তত একবিংশ শতাব্দির এ সময়ে করা যাবে না। কারণ বাংলাদেশ সরকার ও বাংলাদেশের জন্য এক ও অভিন্ন নাম "শেখ হাসিনা"। এখানে যত ষড়যন্ত্র হবে শেখ হাসিনা আগামীর বাংলাদেশের জন্য ততটাই শক্তিশালী হবে।
ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :