সনত চক্রবর্ত্তী : [২] ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলা ময়না গ্রামের রিপন মোল্লা। ছাত্র জীবন শেষ করে বেকার জীবন থেকে মুক্তি পেতে চাকরির জন্য বিভিন্ন জায়গায় ঘুরেফিরে কোন চাকরি না পেয়ে হতাশ হয়ে পরে রিপন মোল্লা। বেকারত্ব সমস্যা দৃর করার জন্য পরিবারের সদস্যদের মুখে হাসি দেখার জন্য বিদেশে যাওয়া জন্য টাকা জমা দেন, কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, তাকে এবার ও হতে হয় পরাজিত। যখন চারিদিকে অন্ধকার তখন এক বন্ধুর পর্রামর্শে সোনালি মুরগী পালন করে রিপন মোল্লা।
[৩] মাত্র ৫০০০০হাজার টাকা দিয়ে শুরু করে আজ৫০০০০০টাকা দাঁড়িয়েছে পুঁজি ।শুরুতে মাত্র খামারে ১০০টি মুরগী ছিল এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০০০মুরগী।প্রতি দুই মাসে একবার মুরগী বিক্রি বিক্রি করে খামারি রিপন মোল্লা। এতে সব খরচ শেষে ২০০০০টাকা থেকে৩০০০০টকা লাভ থাকে।
সরজমিনে গিয়ে জানা যায়, ২০১৯সালের মাঝা মাঝি সময় সোনালী মুরগীর ব্যবসা শুরু করেন, মাত্র ৫০০০০হাজার টাকা দিয়ে ব্যবসা শুরু করে আজ ৫০০০০০ টাকা পুজি।
[৪] তিনি অভিযোগ করে বলেন, মাঝে মাঝে ফাউল কলেরা, বার্ডফ্লুতে মুরগী মারা যায়। এলাকায কোন ডাক্তার না থাকার করেন যেতে হয় বোয়ালমারী উপজেলা পশু হাসপাতালে, এতে সময় ব্যায় হয়। তিনি আরো বলেন বাজারে সিন্ডিকেটের কারনে বাচ্চা ও খাবারের দাম বাড়লেও মুরগীর দাম বাড়েনা।
সরকার কৃষি খাতে লোনের মতো পোল্টি খাতে কম সুদে ঋণ দিলে ব্যবসাকে আরো বাড়িয়ে নিতে পারবো।সম্পাদনা: সাদেক আলী
আপনার মতামত লিখুন :