এএইচ রাফি: [২] ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে দাদা-নাতির মৃত্যু নিয়ে বক্তব্য পাল্টাল পুলিশ। সোমবার সকালে দুইটি মরদেহ পাওয়ার পর নাসিরনগর থানার সেকেন্ড অফিসার জুলুস খান পাঠান সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দাদা-নাতির মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকালে উপজেলা ভলাকুটের খাগালিয়া গ্রাম থেকে তাদের দুইজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
[৩] মৃত্যুবরণকারিরা হলেন ওই এলাকার সাবেক ইউপি সদস্য কফিল উদ্দিন (৭০) ও কফিল উদ্দিনের ছেলে ইকবালের ছেলে বায়েজিদ (১১)।
[৪] সোমবার দুপুরে নাসিরনগর থানার সেকেন্ড অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জুলুস খান পাঠান তার পূর্বের বক্তব্য থেকে সরে এসে জানান, সাবেক ইউপি সদস্য কফিল উদ্দিনের ছেলের সন্তান বায়েজিদ রোববার সন্ধ্যা থেকে নিখোঁজ ছিলো। ধারণা করা হচ্ছে, সোমবার সকালে স্থানীয় বাজারে কফিল উদ্দিন নিজের দোকানের পাশে একটি ডোবায় তার নাতি বায়েজিদের মরদেহ দেখতে পান। নাতিকে এই অবস্থায় দেখে দাদা কফিল উদ্দিন ঘটনাস্থলেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।
[৫] তিনি আরও বলেন, সকালে দেওয়া তথ্যটি ভুল হওয়ায় আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। এই ঘটনায় পরিবার থেকে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :