নিউজ ডেস্ক : করোনাকালীন স্বাস্থ্যঝুঁকি বিবেচনায় রাইড শেয়ারিং অ্যাপস বন্ধ থাকলেও চুক্তিতে চলছে রাইড শেয়ারিং। রাজধানীর প্রায় সব স্পটেই ডেকে ডেকে যাত্রী পরিবহন করছে রাইড শেয়ারের মোটরসাইকেলগুলো। ট্রাফিক পুলিশ বলছে, এতে যেমন স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে, তেমনি যাত্রী ও চালকের আইনগত সুরক্ষা না থাকায় তৈরি হচ্ছে দুর্ঘটনার শঙ্কা। এসব বিবেচনায় অবৈধ রাইড শেয়ারের বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর কথা বলছে বিআরটিএ। সময় টিভি
দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর সীমিত আকারে কার রাইড শেয়ারের অনুমতি দেয়া হলেও, শারীরিক দূরত্ব মানা সম্ভব নয় এমন যুক্তিতে মোটর সাইকেল শেয়ারিং বন্ধ রেখেছে বিআরটিএ।
তবে রাজধানীর প্রায় সবক'টি মোড়েই লোকাল বাসের মতো ডেকে হেঁকে মোটর সাইকেলে যাত্রী উঠানো হচ্ছে। অধিকাংশ চালকই মানছেন না স্বাস্থ্যবিধি। মোটর সাইকেলে কোন প্রকার জীবাণুনাশক স্প্রে তো করা হচ্ছেই না বরং একই হেলেমেট ব্যবহার হচ্ছে বার বার।
মৌখিক চুক্তির ভিত্তিতে চড়ে বসা যাত্রী বা চালক উভয়ই অপরিচিত, কারও তথ্যই কারও কাছে থাকছে না। এতে দুজনই হতে পারেন দুজনের বিপদের কারণ।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) আব্দুর রাজ্জাক বলেন, অ্যাপ ছাড়া রাইড শেয়ারিং চালক ও যাত্রী উভয়ের জন্যই হুমকি, হতে পারে জীবননাশের কারণও।
বিআরটিএ পরিচালক রোকমান হোসেন মোল্লা বলেন চুক্তিভিত্তিক চলা এসব মোটর সাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হবে। দেশে ১২ টি রাইড শেয়ার প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধিত মোটর সাইকেল রয়েছে এক লাখের অধিক।