সুজন কৈরী : [২] শুক্রবার নৌ পুলিশের দক্ষিণ বিভাগের অতিরিক্ত ডিআইজি মোল্লা নজরুল ইসলাম বলেন, বিষযটি খুবই বিব্রতকর। সুমন নামের কোনো বাবুর্চি নৌ পুলিশে নেই। এটি নিয়ে সংবাদও প্রকাশিত হয়েছে। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা।
[৩] এর আগে সদরঘাট টার্মিনালের ভ্রাম্যমাণ হকারদের বরাত দিয়ে একটি জাতীয় দৈনিকে সুমনকে নৌ পুলিশের বাবুর্চি নামে উল্লেখ করা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয় সুমন নিজেকে একজন ফল ব্যবসায়ী দাবি করলেও তিনি গত দুই বছর ধরে সদরঘাট ‘নৌ থানা পুলিশের একজন বাবুর্চি’ হিসাবে কাজ করে আসছিলেন।
[৪] নৌ পুলিশের অতিরিক্ত এসপি ফরিদা পারভীন (লিগ্যাল এন্ড মিডিয়া) বলেন, নতুন দুই থেকে তিন জন বাবুর্চি রিক্রুট হয়েছে। তবে সুমন নামের কেউ নেই। সুজন নামের একজন রয়েছে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ