নূর মোহাম্মদ : [২] বুধবার হাইকোর্ট থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়। প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারপতিদের সঙ্গে পরামর্শক্রমে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়।
[৩] এতে বলা হয় সংশ্লিষ্ট আদালত আবেদন গ্রহণ করে সমন জারি করবেন। তবে স্ব স্ব আদালত শারীরিক দুরুত্ব নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিবেন।
[৪] এতে আরও বলা হয়, ভার্চুয়াল কোর্ট একটি সাময়িক ব্যবস্থা মাত্র। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়া মাত্র নিয়মিত কোর্ট চালু করা হবে। তাই সবাইকে এ বিষয়ে সহযোগিতা করতে বলা হয়।
[৫] করোনার কারণে সাধারণ ছুটিতে দীর্ঘ দিন আদালত বন্ধ রাখা হয়। পরে ২৬ এপ্রিল ভার্চুয়াল কোর্ট চালুর উদ্যোগ নেয় সরকার। গত ৭মে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভপতিত্বে গণভবনে মন্ত্রিসভার বৈঠকে ‘আদালত কর্তৃক তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার অধ্যাদেশ ২০২০’ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়। আর ৯মে ভার্চ্যুয়াল কোর্ট সম্পর্কিত অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
[৬] পরে ১০মে ভিডিও কনফারেন্সে সব বিচারপতিদের সঙ্গে বৈঠকের পর (ফুলকোর্ট) সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে একটি চেম্বার কোর্ট এবং হাইকোর্ট বিভাগে কয়েকটি বেঞ্চ গঠন করেন প্রধান বিচারপতি। এছাড়া অধস্তন আদালতে কেবল জামিন শুনানি চালাতে নির্দেশ দেন। সেই থেকে ভার্চুয়াল আদালতে বিচারকাজ অব্যাহত রয়েছে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ