শিরোনাম
◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ অহেতুক চাপ সৃষ্টি করতে জামায়াতের কর্মসূচি: মির্জা ফখরুল ◈ জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে রাজপথে সাত দল ◈ স্ত্রী আসলেই নারী কি না প্রমাণ দেবেন ম্যাখোঁ ◈ আগামী বছরের বইমেলার সময় পরিবর্তন ◈ সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, যা জানালো ভারত ◈ সরকারি কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর: অবসরে বাড়ছে সুযোগ-সুবিধা, কমছে অপেক্ষাকাল ◈ আগামীকাল ৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় ◈ সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সন্ত্রাসীদের হামলায় যমুনা টিভির সাংবাদিকসহ আহত ৫

প্রকাশিত : ২৫ জুন, ২০২০, ০১:৫৬ রাত
আপডেট : ২৫ জুন, ২০২০, ০১:৫৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] পাপুলকাণ্ডে ফেঁসে যাচ্ছেন বাংলাদেশ দূতাবাসের শীর্ষ দুই কর্মকর্তা

নিজস্ব প্রতিবেদক : [২] কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আবুল কালাম আজাদ এমপি পাপুলের পক্ষে সাফাই গেয়ে চিঠি দেওয়ায় তাকে প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পরররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

[৩] পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ইতোমধ্যে নতুন রাষ্ট্রদূত ওখানে কে যাবেন সেটা নির্ধারণ করেছি। রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো তদন্তের আওতায় আনা হবে। দায়িত্বে না থাকলেও অভিযোগ তদন্ত করবে রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলো।

[৪] পপুলকাণ্ডে জড়িত অপর শীর্ষ কর্মকর্তা দূতালয় প্রধান আনিসুজ্জামান প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পাপুলের সঙ্গে অনৈতিক সম্পৃক্ততা থাকলে অবশ্যই তাকে শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে।

[৫] আনিসুজ্জামান বলেন, এমপি পাপুলের সঙ্গে আমার বিশেষ কোনো সম্পর্ক নেই। তবে, অন্য প্রবাসীদের সঙ্গে যেমন সম্পর্ক থাকে তেমনই ছিলো। আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীরা মিথ্যা তথ্য দিয়ে গণমাধ্যমকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।

[৬] সূত্র জানিয়েছে, বাংলাদেশ দূতাবাসের শীর্ষ পর্যায়ের দু'জন কর্মকর্তার ব্যক্তিগত একাউন্টের তথ্য তালাশ শুরু হয়েছে। কূটনৈতিক সুবিধাপ্রাপ্ত হওয়ায় গ্রেপ্তার না করে তাদের প্রত্যাহারে ঢাকাকে অনুরোধ করা হতে পারে।

[৭] পাপুলকাণ্ডে ইতোমধ্যে কুয়েতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, জনশক্তি বিভাগের পদস্থ আরও এক কমকর্তা গ্রেপ্তার হয়েছেন। এছাড়া ৭ সিনিয়র কর্মকর্তা এবং ৩ সংস্থায় কর্মরত অন্তত ২১ জন ফেঁসে যাচ্ছেন বলে আরব নিউজ ও আরব টাইমস খবর প্রকাশ করেছে।

[৮] কুয়েতের আরবি দৈনিক আল কাবাসের প্রতিবেদন বলছে, ওই দুই কুয়েতি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর থেকে তারা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। তাদেরকে চিহ্নিত করা হয়েছে চিঠি ও সিসিটিভি ফুটেজের সূত্র ধরে। দুজনের মধ্যে একজন পাপুলের থেকে প্রায় ২৭ কোটি ৬৪ লাখ টাকার চেক নিয়েছিলেন। আরেকজন ১৬ কোটি ৫৮ লাখ টাকা নিয়েছেন। এত বিপুল অর্থের লেনদেন হলেও কোনো চুক্তি ছিলোনা। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়