ভূঁইয়া আশিক : [২] রূপালী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আরও বলেন, করোনার কারণে আমাদের রাজস্ব আয় ও রপ্তানি কমবে। শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো ছোট করে হলেও চালু রাখার চেষ্টা করতে হবে।
[৩] এ প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপে তিনি বলেন, আমাদের টাকার মান শক্তভাবে ধরে রাখা হয়েছে, তবে যেকোনো পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। মুদ্রানীতি পলিসি ফ্লেক্সিবল রাখতে হবে। তা না হলে বিশ্বপরিস্থিতির কারণে আমাদের বিভিন্ন দিক দিয়ে পিছিয়ে পড়ার শঙ্কা আছে।
[৪] বিশ^ব্যাপী খাদ্যমন্দা দেখা দেওয়ার আশঙ্কা আছে। আমরা খাদ্যে উৎপাদনে খুব ভালো করছি। করোনা পরিস্থিতিতে নিজেদের প্রয়োজন মিটিয়ে বিশ্বব্যাপী খাদ্যযোগানে ভূমিকা রাখতে পারি।
[৫] কম প্রয়োজনীয় প্রজেক্ট বাদ বা স্থগিত রেখে প্রায়োরিটি ভিত্তিতে কাজ করতে হবে।
[৬] আসন্ন বাজেটের চ্যালেঞ্জ হচ্ছে উন্নয়নের গতি সচল রাখা। মানুষের আর্থিক ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা। কোভিড সংকটে গরিব আরও গরিব হবে।
[৭] জনগণকে সম্পৃক্ত করে সব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা উচিত।
[৮] মানুষ সচেতন হচ্ছে না। এ নিয়ে বড় কোনো প্রচারণা নেই। পরিবার পরিকল্পনা, টিকা নিয়ে আমরা অনেক প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছি। কিন্তু যেকোনো কারণেই হোক কোভিড-১৯ নিয়ে ব্যক্তি পর্যায়ে সচেতনতা বা প্রচারণা চললেও জাতীয়ভাবে উল্লেখযোগ্য কিছু হচ্ছে না। এ বিষয়ে বাজেটে সুস্পষ্ট ঘোষণা থাকা উচিত।