আনিস তপন: [২] মঙ্গলবার সচিবালয়ে ঘূর্ণিঝড় আম্ফান মোকাবিলায় সরকারের প্রস্তুতি বিষয়ে সাংবাদিকদের অনলাইন ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান। এসময় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. শাহ কামাল উপস্থিত ছিলেন ।
[৩] প্রতিমন্ত্রী বলেন, অন্য সময় এসব আশ্রয়কেন্দ্রে ৯১ লক্ষ ৫৪ হাজার মানুষকে আশ্রয় দেয়া সম্ভব হলেও করোনাভাইরাসের কারণে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার স্বার্থে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে উপকূলীয় এলাকার মানুষজনকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসা শুরু করেছে জেলা প্রশাসন।
[৪] মানুষ ও গবাদিপশুর খাদ্য সরবরাহের জন্য উপকূলীয়সহ মোট ১৯ টি জেলা খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালী, বরগুনা, ভোলা, পিরোজপুর, বরিশাল, ঝালকাঠি, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম,কক্সবাজার, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ এবং শরীয়তপুরের জন্য ৩১ হাজার মেট্রিক টন চাল, ৫০ লক্ষ নগদ টাকা,, শিশু খাদ্য ক্রয়ের জন্য ৩১ লক্ষ টাকা, গো খাদ্য ক্রয়ের জন্য ২৮ লক্ষ টাকা এবং শুকনো ও অন্যান্য খাবারের ৪২ হাজার প্যাকেট ইতিমধ্যে পাঠানো হয়েছে উল্লেখ করে এনামুর রহমান বলেন, প্রয়োজনে জেলা প্রশাসনকে চাহিদা অনুযায়ী আরো বরাদ্দ দেয়া হবে ।
আপনার মতামত লিখুন :