আব্দুন নূর তুষার : দশেরে বভিন্নি বসেরকারি বশ্বিবদ্যিালয় অনলাইনে তাদরে ছাত্রছাত্রীদরে ক্লাস নয়িছেনে। ১. যহেতেু বসেরকারি বশ্বিবদ্যিালয়গুলো/মডেকিলে কলজেগুলো ছাত্রছাত্রীদরে পয়সায় বাড়ি ভাড়া, ক্লনিংি, বদ্যিুৎ, পান,ি গ্যাসসহ সব ইউটলিটিি বলি দয়ে এবং করোনার কারণে এই খরচটা তাদরে অনকে কম হচ্ছ।ে তারা এই টাকাটা ছাত্রছাত্রীদরে ডসিকাউন্ট দতিে পারতনে। সটো না করে তারা সবাইকে অতরিক্তি টাকা খরচ করে গগিা গগিা ডটোপ্যাক কনিতে বাধ্য করছেনে। ২. তারা তাদরে ছাত্রছাত্রীদরে নতুন সমেস্টিাররে ফি সর্ম্পূণ পরশিোধ করতে বাধ্য করছনে। একরে পর এক এসএমএস ও মইেল করে তাগাদা দচ্ছিনে। না দয়িে উপায়ও নইে। কারণ এখন না দলিে পরে তারা এটা নয়িইে ছাড়বনে। সমেস্টোর ব্রকে দলিওে নানা রকম র্চাজসে নবেনে। এটা দতিওে কউে আপত্তি করছনে না।
৩. অথচ তারা এবার ঈদরে আগে বহু শক্ষিকদরে বতেন সর্ম্পূণ পরশিোধ করনেন।ি বোনাস দনেন।ি চাকরি করলে বতেন পাবে না কনে? কোন যুুক্ততি?ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলছেলিনে, এই করোনা আক্রমণরে সময় মনুষ্যত্বরে পরীক্ষা দতি।ে তনিি মানবকি হতে বলছেলিনে। অথচ তারা যে প্রায় অমানুষ সটো প্রমাণ করে দয়িছেনে। এই হলো বসেরকারি বশ্বিবদ্যিালয় ও মডেকিলেগুলোর মনুষ্যত্ব। এগুলো যারা চালায় তারা বলে এসব নাকি নন-প্রফটিবেল। ফলিানথ্রপ।ি এখন বোঝা যাচ্ছ,ে দুমাসে তাদরে ফলিানথ্রপ,ি অ্যাট্রফি হয়ে রুডমিন্টোরি হয়ে গছে।ে
ছাত্রছাত্রীদরে কাছ থকেে টাকা নয়ি,ে উন্নয়ন ফি নামে অতরিক্তি র্অথ নয়িে তারা অনকেইে বঘিায় বঘিায় একরে একরে জমি কনিছেনে। বহু কোটি টাকা স্থায়ী আমানত করছেনে। আর এখন ছাত্রছাত্রীদরে কাছ থকেে র্পূণ বতেন নয়িে শক্ষিকদরে/র্কমচারীদরে বতেন কাটছনে। বোনাস দচ্ছিনে না। এই বশ্বিবদ্যিালয়গুলোর অমানুষ পরচিালনা কমটিকিে সঠকি কাজ করতে বলা বশেি দরকার। মানুষরে অসহায়ত্বরে সুযোগ নয়িে অবচিাররে চূড়ান্ত নর্দিশন রাখছনে যে বশ্বিবদ্যিালয়গুলো, তাদরে শক্ষিকরা ভয়ে এই কথাগুলো বলতওে পারছনে না। যদি চাকরি চলে যায়? আইন মানতে হব।ে অমানুষগুলোকে বলতে হবইে আমাদরে ‘আবার তোরা মানুষ হ’। ফসেবুক থকেে