আরিফ হোসেন: [২] করোনা পরীক্ষায় খুলনা পিসিআর ল্যাবে দক্ষ টেকনোলজিষ্টের অভাব রয়েছে। করোনা পরীক্ষায় খুলনার সরকারি হাসপাতালে প্যাথলজি রি এজেন্ট, পোর্টেবল এক্সরে মেশিন ও বায়ো হ্যাজার্ড ব্যাগের সঙ্কট রয়েছে। দ্রুত এসব সঙ্কট নিরসনের দাবি জানিয়েছেন স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা। নিউজ ২৪
[৩] খুলনা মেডিকেল কলেজে করোনা পরীক্ষায় বর্তমানে ৬শ’ মতো কীট রয়েছে। প্রতিদিন গড়ে একশ কীট ব্যবহার হলে আগামী ৫/৬ দিনের মধ্যে তা শেষ হয়ে যাবে।
[৪] চিকিৎসকরা বলছেন, খুলনা ডায়াবেটিক হাসপাতালে করোনা চিকিৎসা শুরু হলেও প্যাথলজি পরীক্ষায় এখানে পর্যাপ্ত রিএজেন্ট নেই। এছাড়া প্রয়োজনে রোগীর কাছে গিয়ে এক্সরে করার জন্য পোর্টেবল এক্সরে মেশিন, রোগীর পোশাক ও বায়ো হ্যাজার্ড ব্যাগ ও অটোক্লেভ মেশিনও নেই। এতে ঝুঁকিতে থাকার কথা বলছেন চিকিৎসকসহ স্বাস্থ্যকর্মীরা।
[৫] একই সাথে রয়েছে রোগীর নমুনা সংগ্রহে প্রশিক্ষিত লোকবলের অভাব। বর্তমানে পিসিআর ল্যাবে টেকনোলজিষ্ট রয়েছেন মাত্র একজন। কোন কারণে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে নমুনা পরীক্ষায় সমস্যা দেখা দেবে।
[৬] নানা সীমাবদ্ধতা থাকলেও করোনা মোকাবেলায় এরই মধ্যে প্রস্তুতি গ্রহণের কথা জানিয়েছেন বিভাগীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তা।
[৭] করোনা চিকিৎসায় দ্রুত পোর্টেবল এক্সরে মেশিন ও বায়ো হ্যাজার্ড ব্যাগ সরবরাহের দাবি জানিয়েছেন স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা।