শিরোনাম
◈ শ্রম আইন সংশোধন ও গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ চূড়ান্ত অনুমোদন ◈ আমিরাতে আটক বাংলাদেশিদের মুক্তির অনুরোধে চিঠি পাঠাবেন ড. ইউনূস ◈ যেসব এলাকায় শুক্রবার ৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না ◈ ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ডিসেম্বরে ঢাকা আসছেন ◈ ডিসেম্বরে এক দিন নিলেই টানা ৪ দিন ছুটি, নভেম্বরে কত দিন? ◈ ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮০৩ ◈ ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক ◈ সালমান শাহ হত্যা মামলা, আসামিদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ◈ গাজীপুরে কিশোরী ধর্ষণ: প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন শায়খ আহমাদুল্লাহর, প্রেমের সম্পর্ক দেখিয়ে ঘটনা হালকা করার অভিযোগ ◈ ‘নীরব কিন্তু উদাসীন নয়’: কেন ভারতের জেন-জি তরুণরা রাস্তায় নামছে না

প্রকাশিত : ২৩ মার্চ, ২০২০, ০৮:২৪ সকাল
আপডেট : ২৩ মার্চ, ২০২০, ০৮:২৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] করোনাভাইরাসের প্রভাবে দেড়শ কোটি ডলারের পোশাকের ক্রয়াদেশ স্থগিত হয়েছে, এ পরিস্থিতি উদ্বেগের, জানালেন বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক

রাজীব রায়হান :  [২] তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৮৯টি কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হিসেবে আমাদের ওয়েব পোর্টালে এন্ট্রি করেছে। এর মধ্যে ৮৭ কোটি ৩২ লাখ ৬৬ হাজার ৬২২টি পোশাক কার্যাদেশ বাতিল করা হয়েছে। এর আর্থিক মূল্য ১ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলার (১৪৮ কোটি ডলার)। ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকের সংখ্যা প্রায় ১২ লাখ।’ সারাবাংলা, বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর, শীর্ষনিউজ

[৩] ড. রুবানা হক বলেন, বিভিন্ন দেশ থেকে ক্রেতারা তাদের সকল অর্ডার আপাতত বাতিল করছেন। তারা বলেছেন স্থগিত, তবে আমাদের জন্য স্থগিত ও বাতিল একই জিনিস। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর

[৪] এদিকে, বিজিএমইএ ব্যবসায়ীরা বলছেন, তৈরি পোশাক খাতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাজার ইউরোপ ও আমেরিকা। করোনাভাইরাস ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ায় সেখানকার ক্রেতারা ক্রয়াদেশ বাতিল কিংবা স্থগিত করতে শুরু করেছে। এ অবস্থায় ইউরোপ-আমেরিকায় করোনাভাইরাসের প্রকোপ দ্রæত সময়ের মধ্যে নিয়ন্ত্রণে না এলে ক্রয়াদেশ বাতিলের পরিমাণ বাড়বে। সারাবাংলা

[৫] তারা আরও বলছেন, নতুন করে ক্রয়াদেশও আসছে না। ফলে হুমকির মুখে পড়েছে রফতানি বাণিজ্যের অন্যতম এই খাতটি। এই অবস্থা আরও কিছুদিন চলতে থাকলে অনেক কারখানা বন্ধ করে দিতে হবে। পাশাপাশি শ্রমিকদের বেতন দেয়াও সম্ভব হবে না। তা হলে দেশের অর্থনীতিতে বড় ধরনের বিপর্যয়ের মুখে পড়বে। শীর্ষ নিউজ

[৬] পোশাক মালিকসহ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে অনেক পোশাক কারখানাই বন্ধের উপক্রম হয়েছে। কিছু কারখানা বন্ধও হয়েছে। তবে সরকার, মালিক ও শ্রমিক পক্ষের বড় একটি অংশ এখনই কারখানা বন্ধের পক্ষে নয়। অন্য একটি পক্ষ শ্রমিক সুরক্ষায় গার্মেন্টস বন্ধের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। সারাবাংলা

[৭] এরআগে নাম প্রকাশ না করার শর্তে রোববার বিকালে সংগঠনটির এক নেতা জানিয়েছিলেন, রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত ৩৪৭টি কারখানার ৯২৭ মিলিয়ন ডলারের পোশাক পণ্যের অর্ডার স্থগিত হয়েছে। এর মধ্যে ওয়েবসাইটে ১৮৪টি কারখানার ৫৬১ মিলিয়ন ডলার ও ইমেইলে ১৬৩টি কারখানার ৩৬৫ মিলিয়ন ডলারের ক্রয়াদেশ স্থগিতের তথ্য জানানো হয়েছে।

[৮] গতকাল রোববার রাতে গণমাধ্যমে দেয়া এক ভিডিও বার্তায় তিনি এসব কথা বলেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়