সূজন কৈরী : [২] টোলারবাাগর একটি ভবনের একজন বাসিন্দা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। এরপর থেকেই মৃতের পরিবারসহ ওই ভবনের বাসিন্দাদের চলাচল সীমিত রাখার অনুরোধ জানানো হয়।
[৩] এ বিষয়ে শনিবার স্থানীয় আবাসিক কল্যাণ সমিতি এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে আইইডিসিআরের বৈঠক হয়৷
[৪] ডিএমপির মিরপুর বিভাগের দারুস সালাম জোনের এসি মিজানুর রহমান বলেন, যেহেতু ওই এলাকায় একটি ঘটনা ছিল। সেহেতু তিনি ওই এলাকার মানুষের সঙ্গে চলাফেরা ও মেলামেশা করেছেন। তাই আমরা প্রত্যেক বাসায় গিয়ে ওই এলাকার মানুষকে সচেতন থাকার বিষয়ে বলেছি। তারা যেন বাসা থেকে বের না হন। তাছাড়া ওই এলাকায় চলাচল সীমিত রাখেন, সে অনুর্ধে করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, সেখানে আনুমানিক ৩০ থেকে ৪০টির মতো বাসায় আমরা গিয়েছিলাম।
[৫] টোলারবাগ হাউজ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুভাশিষ বিশ্বাস সাংবাদিকদের জানান, সন্ধ্যায় বৈঠক হয়েছে। টোলারবাগের ৪০টি বাড়ি লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। কারণ যে ব্যক্তি মারা গেছেন, তিনি কার কাছ থেকে ভাইরাস বহন করেছিলেন, সেটি চিহ্নিত করা যায়নি। আইইডিসিআর জানিয়েছে, সেখানে আরও আক্রান্ত থাকতে পারেন। এজন্য প্রত্যেক বাসার লোকজনকে সচেতন, সতর্ক থাকাসহ চলাফেরা সীমিত করতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধি, স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। একটি সার্কুলার জারি করা হচ্ছে। যেন সেখানকার চাকরীজীবীরা ঘরে থাকতে পারেন৷
আপনার মতামত লিখুন :