ড. আসিফ নজরুল : একজন নারী সাংবাদিকের চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তোলার অভিযোগে ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের বিচার চাওয়ার জন্য সোচ্চার হয়েছিলেন নারীবাদী, নারী নেত্রী, সুশীল সমাজ, সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ এবং ডাকসাইটে মন্ত্রীরা। আওয়ামী যুবলীগের বীভৎস ও পাশবিক এই নেত্রীর ছবি দেখুন। এই খবিশ মহিলা পিটিয়ে অল্প বয়সী নারীদের বাধ্য করতো দেশের কিছু রথী-মহারথীর বিকৃত যৌনাচারের শিকার হতে। এ অভিযোগের বিচার চাইবেন না? এ মহিলা শুধু নয়, সেসব প্রতিটি রথী-মহারথীদের বিচারে সোচ্চার হবেন না আপনারা এবার? নাকি আপনাদের চোখে শুধু সেই নারী সাংবাদিকই নারী, হোটেল ওয়েস্টিনে বলী হওয়া মেয়েগুলো কিছু নয়?
নির্বাচিত মন্তব্য : বশির উদ্দিন মাহমুদ স্যার আপনি যে কথাগুলো বলছেন এই সমাজের মানুষগুলো এখন আর এসব কথা শুনতে চাই না, কারণ এই সমাজের মানুষ এখন আলোহীন জগতের বাসিন্দা। নীতিবান নারীরা সবসময় অন্যায়কারীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে থাকে, আর নীতিহীন নারীরা সবসময় ভালো কিছুর উপর আঘাত করতে চেষ্টা করে। এটিই আমাদের সমাজের বাস্তবতা। আজ সমাজে প্রতি রন্ধ্রে রন্ধ্রে এই রকম দানব নারীদের কারণে সমাজ কলুষিত। আমরা এক গন্তব্যহীন দেশের যাত্রী, তাই এই সমাজের মানুষগুলো বোবা শয়তানের মতো চেয়ে চেয়ে দেখছি। আর এই মেয়েটি বাংলাদেশের জন্য কারোনাভাইরাস।
দ্রত রোগ ছড়াতে না পারলে দেশের এবং এই সমাজের অসাধারণ ক্ষতি হয়ে যাবে। আমি র্যাবকে ধন্যবাদ জানাই এই ডাইনি নারীকে ধরার জন্য। আরও যারা গডফাদার আছে তাদের দ্রত আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য অনুরোধ জানাই। পাপ কোনোদিন বাপকেও ছাড়ে না। আজ আমার দুঃখ হয় এই নারীকে এখন পযন্ত জামায়াতের প্রোডাক্ট কেউ বলেনি। তাই নারীবাদীরা প্রতিবাদ করতে ভয় পাচ্ছে, যদি এই কারোনাভাইরাসটি জামায়াতের প্রোডাক্ট হতো তাহলে ঢাকা শহরে তথা সারাদেশে কতো নারীবাদী বাইর হতো তার কোনো হিসাব থাকতো না। ফেসবুক থেকে