শেখ আদনান ফাহাদ : হলে প্রভাবশালী বড় ভাইয়ের যেমন কিছু বেত্তমিজ ছোটভাই থাকে, তেমনই প্রতাপশালী চীনের দুই বেয়াদব ছোটভাই হলো উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমার। চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের দূরত্ব খুব বেশি নয়। সিলেট দিয়ে আসাম গিয়ে অরুনাচল গেলেই চীন। আবার টেকনাফ থেকে ১১১ কিলোমিটার রাস্তা পার হলেই চীনের চির বসন্তের শহর কুনমিং। সন্ত্রাসী রাষ্ট্র মিয়ানমার ইতোমধ্যেই রোহিঙ্গা পাঠিয়ে বিরাট সমস্যা সৃষ্টি করেছে বাংলাদেশে।
বখাটে রাষ্ট্র মিয়ানমারকে এক নম্বর শত্রু গণ্য করেই এগোতে হবে বাংলাদেশকে। চীন এখন করোনাভাইরাসের হামলায় আক্রান্ত। চীন থেকে মিয়ানমার হয়ে করোনাভাইরাস সীমান্ত অতিক্রম করে একবার যদি রোহিঙ্গা পল্লীতে চলে আসে তাহলে আর দেখতে হবে না। আমরা শেষ। তাই শুধু বিমানবন্দর বা সমুদ্রবন্দর নয়। সীমান্তপথে যেন কোনো মানুষ মিয়ানমার থেকে এখন বাংলাদেশে ঢুকতে না পারে। শুধু মানুষ কেন, কোনো প্রাণিও যেন ঢুকতে না পারে। যদিও এটা সম্ভব নয়। মিয়ানমারের সঙ্গে অনেক সীমান্ত এখন পর্যন্ত পাহারাবিহীন। শুনলাম কলকাতায় নাকি করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী ধরা পড়েছে! বাংলাদেশের সীমান্তে রেড এলার্ট জারি করা হোক।
আপনার মতামত লিখুন :