শিরোনাম
◈ একটি লোক নির্বাচন চান না, সে হলেন ড. ইউনূস: মির্জা আব্বাস (ভিডিও) ◈ ওমানে বাংলাদেশি প্রবাসীদের জন্য বড় সুখবর ◈ বাংলাদেশকে ১ দশমিক ০৬৩ বিলিয়ন ডলায় বাজেট সহায়তা দিবে জাপান ◈ চীন ও আফগানিস্তা‌ন ক্রিকেটের উন্নয়নে আ‌ছে বুলবুলের অবদান ◈ জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক ◈ বর্তমান সরকারের হাতে দেশ ও মানুষ নিরাপদ নয়: জাতীয় পার্টি ◈ আলিপুরদুয়ার থেকে মোদির ‘মিশন বেঙ্গল’ শুরু: বাংলাদেশের প্রতি কৌশলগত বার্তা? (ভিডিও) ◈ কো‌নো সেঞ্চুরি হয়‌নি, তারপ‌রেও ৪০০ রান, বড় জয় পে‌লো ইংল্যান্ড ◈ শেখ হাসিনার বিচার কবে শুরু, শেষ হতে লাগবে কত সময় ◈ হার্ট অ্যাটাকের পর তা‌মিম ইকবাল প্রথমবার ব্যাট হাতে

প্রকাশিত : ২৮ মে, ২০১৯, ০৯:৩০ সকাল
আপডেট : ২৮ মে, ২০১৯, ০৯:৩০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নানা অজুুহাতে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া বিলম্বিত করছে মিয়ানমার

রাইসা মনোয়ার: পরিবেশ তৈরি না করে উল্টো নানা অজুহাতে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেয়া বিলম্বিত করছে মিয়ানমার। রোহিঙ্গারাও নাগরিক অধিকার ছাড়া ফিরতে চান না। (চ্যানেল২৪)

গণহত্যা থেকে বাঁচতে মিয়ানমারের রাখাইন ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা। আন্তর্জাতিক সমালোচনার মুখে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে ২০১৭ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তি করে মিয়ানমার। চুক্তি অনুযায়ী রোহিঙ্গাদের ফিরতে হবে স্বেচ্ছায়।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন জানান, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আন্তর্জাতিক সমর্থন থাকলেও বাংলাদেশের তাগাদা আমলে নিচ্ছে না মিয়ানমার।

জাতিসংঘ জানায়, স্বেচ্ছা প্রত্যাবর্তনের জন্য যে পরিবেশ দরকার মিয়ানমার এখনো তা তৈরি করতে পারেনি।

পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, পরাশক্তিগুলো একমত না হলে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরানো কঠিন। রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ আরো বাড়াতে হবে। বিশেষ করে মিয়ানমানের বন্ধুরাষ্ট্রগুলোকে নিরপেক্ষ করতে হবে।

প্রত্যাবাসন চুক্তি বাস্তবায়নে দুই দেশের যৌথ ওয়ার্কিং গ্রæপ চার দফা বৈঠক করেছে। দুই দফায় পরিবার ভিত্তিক ৩০ হাজার ৪২৮ জন রোহিঙ্গার তালিকা দিয়েছে বাংলাদেশ।

কিন্তু যাচাই বাছাই করে মাত্র ৩ হাজার ৪৬৫ জনকে ফিরিয়ে নিতে সম্মত হয়েছে মিয়ানমার। বাকিদের বিষয়ে তিন ধরনের ব্যাখ্যা দিয়েছে দেশটি।

একটা অংশের নাম তাদের নথিতে নেই, কারো কারো থাকলেও পরিবারের অন্য সদস্যদের নাম নেই এবং বাকীরা সন্ত্রাসী। অর্থাৎ রোহিঙ্গাদের না নেয়ার পথ তৈরি করে রেখেছে মিয়ানমার।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়