শিরোনাম
◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেসব সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা ◈ ভারতের নেপাল নীতিতে 'রিসেট বাটন' চাপলেন মোদি, শিক্ষা বাংলাদেশের কাছ থেকে

প্রকাশিত : ৩০ জুলাই, ২০১৮, ০৩:৩১ রাত
আপডেট : ৩০ জুলাই, ২০১৮, ০৩:৩১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আইনগত বিষয় সমাধানের জন্য বৃহত্তর বেঞ্চ গঠনের সুপারিশ

এস এম নূর মোহাম্মদ : নেত্রকোনার কলমাকান্দার শিশু সৈকত (৭) হত্যার ঘটনায় করা মামলার রায় হয়নি। রোববার এ মামলার রায় ঘোষণা হওয়ার কথা ছিল। তবে রায় ঘোষণা না করে মামলার নথি প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠিয়েছেন বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি এএসএম আব্দুল মবিনের হাইকোর্ট বেঞ্চ। সেইসঙ্গে এ মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানির জন্য তিন বিচারপতির সমন্বয়ে বৃহত্তর বেঞ্চ গঠনের সুপারিশ করা হয়েছে।

ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মনিরুজ্জামান রুবেল পরে সাংবাদিকদের বলেন, ওই মামলায় ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত এক শিশু আসামির বিচারের বিষয়ে আইনগত প্রশ্ন তুলে হাইকোর্ট বিষয়টি বৃহত্তর বেঞ্চে শুনানির সুপারিশ করেছেন।

জানা যায়, সাত বছরের শিশু সৈকতকে হত্যার ঘটনায় তার পিতা মো. সিদ্দিকুর রহমান নেত্রকোনার কলমাকান্দা থানায় ২০১০ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি মামলা করেন। বিচারিক কাজ শেষে ২০১১ সালের ১৩ অক্টোবর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে নেত্রকোনা সরকারি কলেজের ছাত্র অলি আহম্মদকে মৃত্যুদ-, সবুজ মিয়া ও তাপস বন্ধু সাহাকে যাবজ্জীবন এবং আনিছ মিয়া শিশু হওয়ায় তাকে দশ বছর কারাদ- দেওয়া হয়। রায়ের পর ডেথ রেফারেন্স আসে হাইকোর্টে। পাশাপাশি কারাবন্দি আসামিরা আপিল করেন। কিন্তু আসামি শিশু হলে তার বিচার ট্রাইব্যুনালে হতে পারে কীনা তা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়