প্রভাষ আমিন : ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উন্নয়ন এবং পণ্যের মান উন্নয়নে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে সহযোগিতা বাড়াতে দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সাক্ষরিত হয়েছে। এর ফলে তুরস্কের বাজারে আমাদের পণ্য মিলবে। দুই দেশের মাঝে সম্পর্কের উন্নতি হবে। দূরত্ব কমবে। তুরস্কের সাথে আমাদের সম্পর্কটা ভালো ছিল না এতদিন। আমাদের দেশের যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির পরে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট উল্টো প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছিলেন যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে। সে সময় থেকে তুরস্কের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্কের একটা টানা পোড়েন চলছিল। সেই টানা পোড়েনটা দুই পক্ষই মিটিয়ে নিতে চাচ্ছে।
জঙ্গি ইস্যুতেও তারা অনেক সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন। রোহিঙ্গা ইস্যুতে তুরস্ক আমাদের পাশে আছে। আমার মনে হচ্ছে, এই সফর কূটনৈতিক পর্যায়ে যে দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছিল, সেটা কমাবে। এর ফলে যে দুই দেশের মধ্যে বিনিময় হবে, অনেক উন্নয়ন হয়ে যাবে এটা মনে হচ্ছে না। তবে দূরত্ব কমবে আশা করি। তুরস্ক একটি মুসলিম কান্ট্রি। বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ। এটা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। সাইন অফ পজিটিভনেস। আমরা দুই পক্ষই রোহিঙ্গা ইস্যুতে কাজ করব এক সাথে।
পরিচিতি : সিনিয়র সাংবাদিক
মতামত গ্রহণ : সানিম আহমেদ
সম্পাদনা : মোহাম্মদ আবদুল অদুদ
আপনার মতামত লিখুন :