শিরোনাম
◈ ভোলাগঞ্জের সাদা পাথর কোথায় গেল? ◈ বসুন্ধরায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের গোপন বৈঠকের ঘটনায় মেজর সাদিকুলের স্ত্রী সুমাইয়ার স্বীকারোক্তি ◈ বাংলাদেশ সম্ভাব্য সব উপায়ে ব্যবসাবান্ধব হতে চেষ্টা করছে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ লাফার্জ হোলসিমের মাটি সংগ্রহে ফসলি জমি ও জলাশয় ধ্বংস: পরিবেশ ও কৃষি বিপর্যয়ের আশঙ্কা ◈ বাংলাদেশ ঋণের ‘২৬০ কোটি টাকা’ ফেরত দেয়নি, দাবি করল পাকিস্তান ◈ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বাসায় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক ◈ নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে হবে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী (ভিডিও) ◈ বিএনপিকে দুর্বল দেখাতে অপপ্রচারের চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল ◈ গোপনে ১৯০ মিলিয়ন ডলারের নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল আওয়ামী লীগ সরকার: টেকনোগ্লোবাল ইনস্টিটিউটের চাঞ্চল্যকর তথ্য ◈ তদন্ত সংস্থার কাছে আসিফ মাহমুদের বিস্ফোরক জবানবন্দি

প্রকাশিত : ২৪ জুন, ২০২৫, ১২:০০ দুপুর
আপডেট : ০৯ আগস্ট, ২০২৫, ০৯:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মার'ধরের অভিযোগে বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে ইংলিশ মিডিয়ামে পড়া মেয়ের মামলা (ভিডিও)

মারধর ও নির্যাতনের অভিযোগে বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে ঢাকার আদালতে মামলা করেছেন ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ুয়া উনিশ বছরের এক তরুণী। রোববার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এমএ আজহারুল ইসলামের আদালতে বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে মামলা করেন ওই তরুণী।

তার নাম মেহরীন আহমেদ। এসময় নিজের সুরক্ষা চেয়েও আদালতে আবেদন করেন তিনি।পরে বিচারক বাদির জবানবন্দি রেকর্ড করে তার মা জান্নাতুল ফেরদৌস ও বাবা নাসির আহমেদকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি করেন। তরুণীর বাবা নাসির আহমেদ এ্যাটোমিক এনার্জি কমিশনের পরিচালক ও মা জান্নাতুল ফেরদৌস বেক্সিমকো গ্রুপের ম্যানেজার বলে জানা গেছে।

এ বিষয়ে তার আইনজীবী ইসফাকুর রহমান গালিব বলেন, বাদি নিজের সুরক্ষা চেয়ে পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন অনুযায়ী আদালতে মামলা দায়ের করেন। আদালত তার জবানবন্দি গ্রহণ করে মা-বাবাকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি করেছেন।

মামলার বাদি মেহরীন আহমেদ বলেন, আমার মা ও বাবা আমাকে নির্যাতন করে। আমি সুন্দর একটা জীবন চাই। জাস্টিস পেতেই আদালতে এসেছি।মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ২৫ মে সন্ধ্যা ৭টার দিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার বাসায় বাদি মেহরীন আহমেদকে তার মা জান্নাতুল ফেরদৌস ও বাবা নাসির আহমেদ শারীরিকভাবে আঘাত করেন। এসময় অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন এবং নিলাফুলা জখম করেন।

বাদি একজন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি হওয়া সত্ত্বেও তারা তার ব্যক্তিগত স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ, অপমান ও নির্যাতন করে যাচ্ছেন। তারা প্রতিনিয়ত পরিবারের নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র ব্যবহারে বাধা প্রদান করেন।পারিবারিক সম্পর্কের কারণে যে সব সম্পদ বা সুযোগ সুবিধাদি ব্যবহারের অধিকার রয়েছে, তা থেকে তাকে বঞ্চিত করেন এবং বৈধ অধিকার প্রয়োগে বাধা প্রদান করেন। তারা মৌখিক নির্যাতন, অপমান, অবজ্ঞা, ভীতি প্রদর্শন, অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে তাকে মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন। তারা শারীরিকভাবে তাকে আঘাত করে শারীরিক নির্যাতন করেছেন বলেও অভিযোগ করা হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়