ইমরুল শাহেদ: [২] ২২ সেপ্টেম্বর চাঁদের বুকে ভোরের আলো ফুটেছে। সে আলো পড়েছে বিক্রম-প্রজ্ঞানের গায়ে। ১৪ দিন শেষে সূর্যের আলোয় আলোকিত হচ্ছে চাঁদের মাটি। কিন্তু প্রজ্ঞানের জেগে উঠার কোনো সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। সূত্র: দি ওয়াল
[৩] ইসরোর বিজ্ঞানীরা বলছেন, চাঁদে ১৪ দিন রাতের শেষে দিনের আলো ফের জেগে ওঠার সম্ভাবনা ছিল ল্যান্ডার ও রোভারের। সূর্যের আলোয় ফের তাদের সোলার প্যানেল অ্যাকটিভ করার চেষ্টা হয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত জেগে না উঠায় আশার আলো ক্রমশই ফ্যাকাশে হচ্ছে।
[৪] ২৩ সেপ্টেম্বর চাঁদের বুকে যখন সফট ল্যান্ড করে বিক্রম ও প্রজ্ঞান তখন সবে চাঁদে ভোর হচ্ছে। সূর্যের প্রথম রশ্মি গায়ে পড়তেই চনমনে হয়ে ওঠে দুই সহোদর। তারপর গোটা ১৪ দিন (পৃথিবীর হিসেবে) অর্থাৎ এক চন্দ্রদিন টানা চাঁদের মাটিতে কাজ করেছে। কাজে কোনও ফাঁকি দেয়নি তারা। বরং প্রত্যাশার থেকে বেশি কাজ করেছে। চাঁদের বুকে রাত্রি নেমে আসার সঙ্গে সঙ্গেই তাদেরকে ঘুম পাড়িয়ে দেয় ইসরো।
[৫] ইসরোর চেয়ারম্যান এস সোমনাথ বলেন, ‘ল্যান্ডার এবং রোভারের সঙ্গে কখন যোগাযোগ করা যাবে, তার নিশ্চয়তা নেই। জানি না, ওরা কখন জেগে উঠবে। হয়ত এমনও হতে পারে যে চাঁদে আঁধার নামার আগের দিনও ওরা সাড়া দিল। তবে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’ সম্পাদনা: ইকবাল খান
আইএস/আইকে/এনএইচ