শিরোনাম
◈ তোমার মাথার দাম ১০ কোটি, ফোন করে বলেছিল আমাকে : সালাউদ্দিন আম্মার ◈ এবার ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএকে অনুমোদন ট্রাম্পের ◈ ইরানের নতুন ড্রোন 'আরশ-২' ইসরাইল-আমেরিকার যেকোনো ঘাঁটি ধ্বংসের সক্ষমতা! ◈ ‌দে‌শের রাজনী‌তি চল‌ছে কোন প‌থে,  নিরপেক্ষতার প্রশ্নে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপি কি সরকারের মুখােমুখি? ◈ ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের বিরুদ্ধে মামলা, হতে পারে জেল ◈ ব্রা‌জিল নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিশিয়ার বিরু‌দ্ধে প্রীতি ম্যাচ খেলবে ◈ আগামী বছরের টি-‌টো‌য়ে‌ন্টি বিশ্বকাপের ২০ দল চূড়ান্ত, শেষ জায়গা দখল করলো কারা?  ◈ বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি একাই ছাড়িয়ে চলেছে ভারত, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া ও মরক্কোর মোট রপ্তানি ◈ ইসি’র পরিকল্পনা: বড় জেলায় একাধিক রিটার্নিং কর্মকর্তা, দায়িত্ব জেলা প্রশাসকের হাতে ◈ জুলাই সনদ বাংলাদেশের জন্য একটা বিরাট মাইলফলক: খালেদা জিয়া

প্রকাশিত : ১৬ অক্টোবর, ২০২৫, ১০:২৭ রাত
আপডেট : ১৭ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চীনের গুয়াংঝু বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন মেশিনে বাংলায় নির্দেশনা

পাওয়ার ব্যাংক স্ট্যান্ড

চীনের গুয়াংঝুতে নেমেই চমক। তখন সন্ধ্যা পেরিয়ে গেছে। ইমিগ্রেশনের তরুণটির মুখে কোনো কথা নেই। কাগজ, মানে আমার পাসপোর্টই কথা বলছে। আঙুলের ছাপ দেওয়ার পালা এল, দেখি যন্ত্র বাংলায় কথা বলছে। ‘আপনার ডান হাতের চার আঙুল চেপে ধরুন…’, ‘দুই বৃদ্ধাঙ্গুলি এভাবে চেপে ধরুন।’ সামনের ট্যাবে ছবি দেখা যাচ্ছে আর বাংলায় নির্দেশনা শোনা গেল। যে দেশের পাসপোর্ট, সে দেশের ভাষায় এই যন্ত্র কথা বলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে।

বিষয়টা বেশ ভালো লাগল। হাইটেক দেশে এসেছি, এই বোধ দিয়ে শুরুটা হলো। বিমানবন্দরে দেখা গেল ষড়্‌ভুজাকৃতি ছোট ছোট বাক্স। সাদা রঙের, ভেতর থেকে নীল আলো ঠিকরে বেরোচ্ছে। এগুলো স্লিপিং পট। স্মার্টফোন, ল্যাপটপ ইত্যাদি চার্জ করার ব্যবস্থা আছে। আর সঙ্গে শুয়ে থাকার সুবিধা। স্লিপিং পটে থাকা যায় ঘণ্টা হিসাবে। গুয়াংঝু বিমানবন্দরে ১৫টির মতো স্লিপিং পট আছে—ট্রিপ অ্যাডভাইজর এমনটাই জানাল।

আমরা চীনে এসেছি স্মার্টফোন নির্মাতা অনারের আমন্ত্রণে। আজ বৃহস্পতিবার ও আগামীকাল শুক্রবার শেনজেনে তাদের প্রধান কার্যালয়, গবেষণা উন্নয়ন কেন্দ্র দেখব। গতকাল বুধবার রাতে গুয়াংঝু থেকে শেনজেন আসার পথে রাতের খাবারের জন্য আমরা একটা রেস্তোরাঁয় থামলাম। রেস্তোরাঁর বাইরে একটা বুথের মতো। সেটার থাকে থাকে সারি সারি পাওয়ার ব্যাংক। যার যখন দরকার মোবাইলের পাওয়ার ব্যাংক নিয়ে যাবে। পরে অন্য কোনো স্টেশনে রেখে দেবে। যে সময়টুকু পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করবে, সে সময়টার জন্য ভাড়া দিতে হবে। এখানে প্রযুক্তি ও আস্থার একটা ব্যাপার চোখে পড়ে। দুই বছর যাবৎ এই পাওয়ার ব্যাংক স্ট্যান্ড চীনে চালু হয়েছে।

গাড়িযোগে গুয়াংঝু থেকে শেনজেন যেতে দেড় ঘণ্টা রাস্তায় যে বিষয় বেশি চোখে পড়ল, তা হলো বৈদ্যুতিক গাড়ি (ইভি)। বৈদ্যুতিক গাড়ি হলে নম্বরপ্লেট থাকে সবুজ, আর তেলের গাড়িতে নীল। বেশির ভাগ গাড়ি বিওয়াইডির তৈরি। বিওয়াইডি প্রায় ৬০ শতাংশ দখল করে আছে। দেখা গেল শাওমির বৈদ্যুতিক গাড়িও। এ ছাড়া জিলি, চেরি, গ্রেট ওয়াল, এসএআইসি, চ্যাংগান, জিএসি, ডংফেং, বিএআইসি ও হুয়াওয়ের গাড়িও চোখে পড়েছে। সূত্র: প্রথম আলো

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়