শিরোনাম
◈ এবার পরনারীর সঙ্গে সম্পর্কে নিয়ে মুখ খুললেন আবু ত্বহা নিজেই! (ভিডিও) ◈ ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক শুরু, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ মাশরাফি তার রাজনৈতিক অবস্থান থেকে সরে এসেছে : আসিফ মাহমুদ (ভিডিও) ◈ ২০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মাহী বি চৌধুরীর নামে মামলা ◈ চাকসু নির্বাচনে কর্মকর্তার সই ছাড়াই ৪০০ ব্যালট বাক্সে! ◈ আন্তর্জাতিক প্রী‌তি ম‌্যা‌চে আর্জেন্টিনা জিত‌লো ৬ গো‌লে  ◈ ইসরা‌য়ে‌লের বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে অংশগ্রহণের বিরুদ্ধে ইতালিতে বি‌ক্ষোভ ◈ শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ানোর প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে ◈ জরুরি বৈঠক ডেকেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ◈ চাকসু নির্বাচন: কালি উঠে যাওয়া নিয়ে যে ব্যাখ্যা দিলো নির্বাচন কমিশন

প্রকাশিত : ১৪ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:৪৪ রাত
আপডেট : ১৫ অক্টোবর, ২০২৫, ০৭:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জন্ম সনদ ঘরে বসেই ইংরেজিতে রূপান্তর করবেন যেভাবে

অনেক সময় নানা কাজে জন্ম নিবন্ধনের ইংরেজি ভার্সন প্রয়োজন পড়ে। বিশেষ করে পাসপোর্ট, বিদেশে পড়াশোনা বা ভিসার জন্য আবেদন করতে গেলে দেখা যায় ইংরেজিতে জন্ম নিবন্ধন সনদ প্রয়োজন পড়ে। তবে চিন্তার কিছু নেই—এটি ঘরে বসেই অনলাইনে রূপান্তর করা সম্ভব।

বাংলাদেশ সরকারের জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন পোর্টাল http://bdris.gov.bd থেকে সহজেই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করা যায়। ধাপে ধাপে প্রক্রিয়াটি নিম্নরূপঃ

১. ওয়েবসাইটে প্রবেশ

মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে http://bdris.gov.bd ওয়েবসাইটে যান।

২. জন্ম নিবন্ধন নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে অনুসন্ধান

‘জন্ম নিবন্ধন সংশোধন’ অপশন নির্বাচন করুন। ১৭ সংখ্যার জন্ম নিবন্ধন নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে সার্চ করুন।

৩. নিবন্ধন কার্যালয় নির্বাচন

আপনার জন্ম নিবন্ধন যে অফিসে হয়েছে—ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন—সেটি নির্বাচন করুন।

৪. তথ্য ইংরেজিতে প্রদান

নাম, পিতামাতার নাম, ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য সঠিকভাবে ইংরেজিতে লিখুন। প্রতিটি ঘর আলাদাভাবে পূরণ করতে হবে।

৫. ঠিকানা ইংরেজিতে লিখুন

জন্মস্থান এবং বর্তমান ঠিকানা ইংরেজিতে প্রদান করুন। মোবাইল নম্বর এবং বাবা-মায়ের সঙ্গে সম্পর্কও উল্লেখ করতে হবে।

৬. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড

স্ক্যান করা নথি আপলোড করতে হবে। যেমন—

জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)

এসএসসি/এইচএসসি সার্টিফিকেট

পুরানো জন্ম নিবন্ধন সনদ

প্রতিটি ফাইলের আকার ৯৭৬ কেবির মধ্যে রাখতে হবে।

৭. পেমেন্ট করুন

ডকুমেন্ট আপলোডের পর ১০০ টাকা সরকারি ফি প্রদান করতে হবে। নগদ, বিকাশ বা অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করা যাবে।

৮. আবেদন জমা দিন

সব তথ্য ঠিকভাবে পূরণ করার পর “আবেদন জমা দিন” বাটনে ক্লিক করুন। সফল হলে রেফারেন্স নম্বর পাবেন, এটি সংরক্ষণ করুন।

৯. প্রিন্ট কপি জমা দিন

আবেদন সফলভাবে জমা হওয়ার পর প্রিন্ট কপি স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন অফিসে নির্ধারিত তারিখে জমা দিন।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা:

* জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট

* মাধ্যমিক/উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট

* পুরানো জন্ম নিবন্ধন সনদ

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়