শিরোনাম
◈ বিদ্যুৎ আমদানিতে আদানির ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক ◈ হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন ◈ আবারও ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে গোলাগুলি ◈ আজ গভীর রা‌তে বা‌র্সেলোনা ও ইন্টার মিলান মু‌খোমু‌খি ◈ প্রতিনিয়ত যুদ্ধের হুমকি, প্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী: প্রধান উপদেষ্টা ◈ বড় সুখবর দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদনকারীদের জন্য ◈ টি-টোয়েন্টি সি‌রিজ খেল‌তে পাকিস্তানে যাচ্ছে বাংলাদেশ ◈ আমার স্বামী চায় আমি খোলামেলা জামা পরি: মডেল পিয়া বিপাশা ◈ বিচারকাজে বাধা ও হুমকি: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ ◈ ২০২৪ সালের ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রধান উপদেষ্টার ঘর হস্তান্তর: সেনাবাহিনীর দক্ষতায় অর্ধেক খরচে সফল বাস্তবায়ন

প্রকাশিত : ০৪ আগস্ট, ২০২৪, ০৫:০৭ বিকাল
আপডেট : ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ১০:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সেন্ট লুসিয়ার আলফ্রেড প্যারিস অলিম্পিকে দ্রুততম মানবী 

স্পোর্টস ডেস্ক: প্যারিস অলিম্পিকের দ্রুততম মানবী হয়েছে সেন্ট লুসিয়ার জুলিয়েন আলফ্রেড। ক্যারিবিয়ান কোন অঞ্চল থেকে এই প্রথম অলিম্পিকে স্বর্ণ জয় করে ইতিহাস রচনা করেছে আলফ্রেড।

প্যারিসের স্তাদে দি ফ্রান্সে বৃষ্টিস্নাত দিনে অলিম্পিকের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ইভেন্টে ১০০ মিটারের দিকে চোখ ছিল ক্রীড়াপ্রেমীদের। ২৩ বছর বয়সী আলফ্রেড ১০০ মিটারের বিশ^ চ্যাম্পিয়ন মার্কিন তারকা এ্যাথলেট শা’কারি রিচার্ডসনকে হতবাক করে দিয়ে ১০.৭২ সেকেন্ডে টাচলাইন স্পর্শ করে স্বর্ণ জয়ের কৃতিত্ব দেখান। - বাসস

শুরু থেকেই আলফ্রেড রিচার্ডসনের থেকে এগিয়ে ছিলেন। ১০.৮৭ সেকেন্ডে প্রতিযোগিতা শেষ করে রির্চাডসনকে রৌপ্য পদক নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের আরেক এ্যাথলেট মেলিসা জেফারসন ১০.৯২ সেকেন্ড সময় নিয়ে ব্রোঞ্জ পদক জয় করেছেন। 

১৯৯৬ সালে  গেইল ডেভার্সের পর প্রথম মার্কিন এ্যাথলেট হিসেবে ১০০ মিটারে স্বর্ণ জয়ের ক্ষেত্রে সুস্পষ্ট ফেবারিট ছিলেন রিচার্ডসন। কিন্তু ২৪ বছর বয়সী টেক্সাসের এই দৌড়বিদের স্বপ্ন আলফ্রেডের দূরন্ত জয়ের কাছে ফিকে হয়ে যায়। 

২০১৩ সালে মৃত্যুবরণ করা বাবার প্রতি আলফ্রেড তার এই স্বর্ণ পদক উৎস্বর্গ করেছেন। ছোটবেলা থেকেই তার স্বপ্ন ছিল অলিম্পিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার। এ সম্পর্কে আলফ্রেড বলেন, বাবা বিশ^াস করতেন একদিন আমি স্বপ্ন পূরণ করতে পারবো। গত বছর তিনি আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় মুহূর্তটি তিনি দেখে যেতে পারেননি। কিন্তু আমি জানি অলিম্পিয়ান হিসেবে মেয়েকে দেখতে পেয়ে তিনি যেখানেই আছেন থাকুক না কেন সেখান থেকেই খুশী হয়েছেন। ছোটবেলায় আমার কোন রানিং শু ছিলনা। স্কুল ইউনিফর্ম পড়ে আমি দৌড়ে অংশ নিতাম, সব জায়গায় দৌড়ানোর চেষ্টা করতাম। 

এসবি২

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়