শিরোনাম
◈ টাকা পাচারকারীরা অত্যন্ত বুদ্ধিমান, ধরা কঠিন: সালেহউদ্দিন আহমেদ ◈ জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক: উন্নয়ন, সংস্কার ও রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আলোচনা ◈ বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক কি ‘পয়েন্ট অব নো রিটার্ন’এ যাচ্ছে? ◈ মিয়ানমারের ঐতিহাসিক সাগাইং মসজিদ সিলগালা ◈ নির্বাচনের আগেই যে পাঁচটা সংস্কারের বাস্তবায়ন দেখতে চান জামায়াত আমীর শফিকুর রহমান! (ভিডিও) ◈ বাজেটে বৈষম্যহীন সমাজ বিনির্মাণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেনি : নাহিদ ইসলাম ◈ রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দেখাতে হবে যেসব সেবা পেতে ◈ ৬০ কিলোমিটার বেগে রাতের মধ্যে ১০ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস ◈ রয়টা‌র্সের প্রতি‌বেদন : ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্বে এশিয়া কাপ ক্রিকেট অনিশ্চয়তায় ◈ এক লাক টাকার জাল নোটসহ তিনজন গ্রেফতার

প্রকাশিত : ৩০ মে, ২০২৫, ০৮:২২ রাত
আপডেট : ০২ জুন, ২০২৫, ০৩:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‌‘মাতারবাড়ি হবে ‘নিউ সিঙ্গাপুর’: বাংলাদেশের পাশে থাকার আশ্বাস জাপানের

জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের একটি সৌহার্দ্যপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। এ বৈঠকে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় জাপানের পাশে থাকার বিষয়টি পুনর্ব্যক্ত করা হয়। এছাড়াও মহেশখালী-মাতারবাড়ি ইন্টিগ্রেটেড ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ প্রকল্পে সহায়তার করে ওই অঞ্চলকে ‘নিউ সিঙ্গাপুর’ হিসেবে গড়ে তুলতেও বাংলাদেশের পাশে থাকার কথা জানিয়েছে জাপান।

শুক্রবার (৩০ মে) বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের শফিকুল আলম জানান, বাংলাদেশকে বাজেট সহায়তার অংশ হিসেবে ৪১৮ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে জাপান। এর পাশাপাশি ইশ্বরদী-জয়দেবপুর রেললাইন ডুয়ালগেজকরণ প্রকল্পে ৬৪১ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেবে দেশটি। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনায় সহায়তার জন্য আরও ৪ দশমিক ২ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেবে।

মহেশখালী-মাতারবাড়ি হবে ‘নিউ সিঙ্গাপুর’, পাশে থাকবে জাপানসাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম

সবমিলিয়ে বাংলাদেশকে তারা ১ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি ঋণ সহায়তা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে বলে জানান প্রেস সচিব।

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে সৃষ্ট অর্থনৈতিক দুরবস্থা কাটিয়ে উঠতে জাপানের এই সহায়তা কাজে লাগবে বলে মন্তব্য করেন তিনি। প্রেস সচিব আরও জানান, বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে ৫টি পেট্রোল বোট দিচ্ছে জাপান।

মহেশখালী-মাতারবাড়ি ইন্টিগ্রেটেড ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ (এমআইডিআই) প্রকল্প নিয়ে ২০১৪ সাল থেকেই জাপান কাজ করেছে উল্লেখ করে শফিকুল আলম বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার এই অঞ্চলকে ঘিরে একটি মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করতে চাচ্ছে। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গ্রোথ ইঞ্জিন হিসেবে যেন এই অঞ্চলকে গড়ে তোলা যায় সেটাই সরকারের ইচ্ছা।

সরকারের লক্ষ্য এই অঞ্চল একটি লজিস্টিকস, পোর্ট, এনার্জি এবং ফিশারিজ হাবে পরিণত হবে। কক্সবাজার-মহেশখালি যেন স্মার্ট সিটিতে পরিণত হয় এবং প্রধান উপদেষ্টার ভাষ্যমতে এই অঞ্চল যেন ‘নিউ সিঙ্গাপুর’ হিসেবে গড়ে ওঠে সরকার সে উদ্দেশে কাজ করে যাচ্ছে। এই প্রকল্পেও বাংলাদেশের পাশে থাকার কথা জানিয়েছে জাপান। উৎস: জাগোনিউজ২৪

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়