শিরোনাম
◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি ◈ গণপ্রতিরোধের মুখে শেখ হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন: ভোলায় নাহিদ ইসলাম  ◈ গৌরনদীতে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বদলি আদেশ ঘিরে অবরোধ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৩

প্রকাশিত : ০১ আগস্ট, ২০২৪, ০১:০৫ দুপুর
আপডেট : ১১ মে, ২০২৫, ১২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটিকে

নাশকতাকারীদের তথ্য চেয়ে সরকারের চিঠি

ইস্রাফিল ফকির: [২] সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটি’কে সরকারের পক্ষ থেকে কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে দেশে সহিংসতায় অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তথ্য চাওয়া হয়েছে । এবং তাদের তালিকা প্রস্তুত করে তা প্রতিবেদন আকারে বিভাগ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও স্থানীয় সরকার বিভাগে পাঠাতে বলা হয়েছে। সূত্র: আরটিভি

[৩] বুধবার (৩১ জুলাই) এ-সংক্রান্ত চিঠি সব বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) পাঠানো হয়েছে।

[৪] চিঠিতে বলা হয়, ২০১৩ সালের ৭ মার্চ দেশের মহানগর, জেলা, উপজেলা, পৌরসভা, ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন পর্যায়ে ‘সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটি’ গঠন ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে স্থানীয় সরকার বিভাগ ও সব বিভাগীয় কমিশনারদের চিঠি পাঠানো হয়েছিল। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে উক্ত পত্রের আলোকে কার্যকরী ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। উল্লেখিত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ এবং গৃহীত কার্যক্রমের প্রতিবেদন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানোর অনুরোধ জানানো হলো।

[৫] মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, দশম জাতীয় নির্বাচনের আগে বিএনপি-জামায়াত জোট দেশব্যাপী আন্দোলন গড়ে তোলে। এর অংশ হিসেবে ওই সময় দেশব্যাপী সহিংসতার ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ২০১৩ সালের ৭ মার্চ দেশের সব মহানগর, জেলা, উপজেলা, পৌরসভা, ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন পর্যায়ে ‘সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটি’গঠন করে সরকার। নির্বাচনের পর নিস্ক্রীয় হয়ে পড়ে ওই কমিটি। মূলত এই কমিটি পুনরুজ্জীবিত করে এর মাধ্যমে চলমান সহিংসতা ও নাশকতাকারীদের তথ্য-উপাত্ত নেবে সরকার।

[৬] সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটি’র চিঠিতে বলা হয়েছিল, জেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিদ্যমান ‘সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটি’র প্রধান হবেন। জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যথাক্রমে জেলা ও উপজেলা কমিটির সভায় উপদেষ্টা হিসেবে অংশ নেবেন। সম্পাদনা: রাশিদ

আর/আইএফ 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়