শিরোনাম
◈ নতুন সংবিধান প্রণয়ন সময়সাপেক্ষ ব্যাপার: আসিফ নজরুল ◈ নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম ঢাকা রেঞ্জে চলবে না: ডিআইজি রেজাউল ◈ সাময়িকভাবে সরকারি মালিকানায় নেওয়া যাবে যেকোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, অধ্যাদেশ জারি ◈ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণে দ্রুত সমন্বিত পদক্ষেপের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ◈ আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানায় বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ (ভিডিও) ◈ তাপপ্রবাহ চলছে দেশজুড়ে, স্বস্তির খবর দিল আবহাওয়া অফিস ◈ রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ ◈ বাংলাদেশের কাছে লিখিত প্রস্তাব চায় যুক্তরাষ্ট্র, তারপর আলোচনা শুরু ◈ আ. লীগের কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে অনলাইনেও, পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি ◈ ভারত-পাকিস্তানের সঙ্গে কাশ্মীর সমস্যা সমাধানে কাজ করব: ট্রাম্প

প্রকাশিত : ১১ অক্টোবর, ২০২৩, ০৮:২১ রাত
আপডেট : ১২ অক্টোবর, ২০২৩, ০১:৪৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গাজায় নিজ বাড়িতে শহীদ হওয়া একটি পরিবারের ছবি

রাশিদুল ইসলাম, ফেসবুক থেকে সংগ্রহ,  [২] তাদের সবাই একসাথে শহীদ হলেন কেন জানেন? তারা বলেন, গাজা উপত্যকায় আমাদের কোনো নিরাপদ স্থান বা কোন আশ্রয় স্থল নেই! এই দিনগুলোতে, আমরা দিনে একবেলা খাবার খাই।

[৩] যখন যায়নবাদী অবৈধ দখলদার শত্রুরা বোমা বর্ষণ করে তখন পরিবারের সবাই এক ঘরে একত্রিত হন। কেউ বাইরে যায় না। তারা বলে, আমাদের বাড়িতে যদি বোমা হামলা হয় তাহলে আমরা সবাই মিলে শহীদ হব। হয় আমরা সবাই একসাথে পরপারে চলে যাব, নয়তো আমরা সবাই একসাথে বেঁচে থাকব।

[৪] একজন কুরআন পড়েন, একজন বাচ্চাদের শান্ত করেন, একজন যিকির করতে থাকেন। যাই হোক, শত্রুদের পক্ষ থেকে বোমা হামলার রাতগুলো খুব ভয়ের হয়। সর্বত্র অন্ধকার, কোন আলো নেই, তবুও এই অবস্থায় ঘুমানো যায় না। বোমার শব্দ সবচেয়ে ক্লান্ত চোখকেও ঘুমাতে দেয় না।

[৫] এই রাতগুলোতে আমাদের নারীরা সবসময় আবা (আপাদা মস্তক ঢাকা লম্বা পোশাক) পড়ে থাকেন। উদ্ধার কর্মীরা আমাদেরকে যখন ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে বের করে নিয়ে আসবে তখন যেন হিজাব পড়া থাকে। কেউ কয়েক মিনিট পরের খবরও জানে না। কেউ জানে না কয়েক মিনিটের মধ্যে তাদের কোন প্রিয়জন ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে থাকবে। আমাদের জন্য দোয়া করবেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়