জেরিন আহমেদ: শুক্রবার জাপানের কিছু অংশে ভারি বৃষ্টিপাত হয়েছে। এদিকে দেশটির ফায়ার অ্যান্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট এজেন্সি ১০ লাখেরও বেশি লোককে সরে যেতে পরামর্শ দেয়। যদিও কোনো আহতের খবর পাওয়া যায়নি।
ঝড়ের মূল অংশটি প্রশান্ত মহাসাগরে চলে যাওয়ার সাথে সাথে হোনশুর মূল দ্বীপের দক্ষিণে যাওয়ার প্রত্যাশিত ছিল। তবে আবহাওয়াবিদরা সতর্ক করে বলেছিলেন, ঝড়ের আর্দ্র বাতাস একটি মৌসুমী বৃষ্টির সামনে প্রবেশ করতে পারে এবং ভারী স্থানীয় বৃষ্টিপাতকে স্পর্শ করতে পারে। সূত্র: সিএনএ
অন্যদিকে, শক্তিশালী টনের্ডোয় বিপর্যস্ত চীনের উত্তর-পূর্বাঞ্চল। গত বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় বিকেলে লিয়াওনিং প্রদেশে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড়টি। এতে কারোর প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি। তবে ১৩ জন আহত। সূত্র: সিজিটিএন
জাপানের পরিবহন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এ অবস্থায় দেশটিতে শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত ৩০০ ফ্লাইট ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। সেই সাথে কয়েকটি ট্রেন লাইনও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এর আগে ২০১৮ সালে গ্রীষ্মে পশ্চিম জাপানে ২০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল।
চীনের জাতীয় আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ভেঙে পড়েছে ৬০টি ঘরবাড়ি ও স্থাপনা। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৭৪১ একরের বেশি চাষাবাদের জমি। সেই সাথে উপড়ে গেছে গাছপালা, বিদ্যুতের খুঁটিও। ফলে বিদুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন একাধিক এলাকার মানুষ। সম্পাদনা: তারিক আল বান্না
জেএ/এসএ