সাজ্জাদুল ইসলাম: [২] আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) যে সময়ে রাফাহতে হামলা ও গণহত্যামূলক কর্মকান্ড বন্ধের আদেশ দেয় সে সময়েই ইসরায়েল হামলা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। এই নতুন নয়, এর আগেও এমনটি বার বার ঘটেছে। সূত্র: আল-জাজিরা
[৩] দেইর আল-বালাহ থেকে হানি হামিদ বলেন, যখনই কোন আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে প্রস্তাব গ্রহণ, প্রতিটি সিদ্ধান্ত গ্রহণের সময় ইসরায়েল সরকার ও রণক্ষেত্রে মোতায়েন তার সামরিক বাহিনী প্রকাশ্যে তা উপেক্ষা ও অমান্য করেছে, হামলা তীব্রতর করেছে।
[৪] ভোর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আমরা দেইর আল বালাহ’র শাবুরা শরণার্থী ক্যাম্পসহ কুয়েতি হাসপাতালে হামলার খবর পাই। শিবিরটিতে রাতভর অবিরাম হামলা করা হয়।
[৫] শনিবার ভোরে শিবিরটির আশপাশে আরও গোলাবর্ষণ করা হয়। এতে লোকেরা আবারও বাস্তুচ্যূত হতে বাধ্য হয়। হাসপাতাল থেকে হামলাস্থলে অ্যাম্বুলেন্স পাঠাতেও দেওয়া হয়নি।
[৬] কুয়েতি হাসপাতালের প্রধান সড়কটির মুখে ইসরায়েলি সেনারা অবস্থান নেওয়ায় উত্তর গাজার একমাত্র হাসপাতালটির চিকিৎসা সেবাও বন্ধ হয়ে গেল। সম্পাদনা: রাশিদ
এসআই/আরআই/এনএইচ
আপনার মতামত লিখুন :