শিরোনাম
◈ বাংলা‌দেশ দল এখন আ‌মিরা‌তে, ‌টি - টো‌য়ে‌ন্টি সি‌রি‌জের প্রথম ম‌্যাচ ১৭ মে ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়ন‌শি‌পের সেমিফাইনালে ১৬ মে নেপালের মুখোমুখি বাংলাদেশ ◈ জাতীয় দ‌লে বিদেশি কোচ কে‌নো? ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলার প্রতিক্রিয়া ◈ প্যারিসে অপহরণচেষ্টার মুখে সাহসিকতায় যেভাবে রক্ষা পেলেন ক্রিপ্টো সিইওর কন্যা! ভিডিও ◈ `আমার সোনার বাংলা' কীভাবে ও কেন বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হলো? ◈ বেতন বৈষম্য কমাতে নতুন মহার্ঘভাতা পরিকল্পনায় সরকার ◈ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: স্বাধীনতার পর ৭৬ খুন, বিচার হয়নি ◈ বাংলাদেশ-জাপান বৈঠকে আসছে তিস্তা-মাতারবাড়ি-বে অব বেঙ্গল ও চীনের ভূমিকা ◈ কিনতে এসে অভিনব কায়দায় দোকান থেকে ‘১০০ ভরি স্বর্ণ’ নিয়ে পালালেন ৫ নারী (ভিডিও) ◈ জবি শিক্ষার্থীরা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কাকরাইল মোড় ছাড়বে না (ভিডিও)

প্রকাশিত : ০৯ এপ্রিল, ২০২৫, ০৩:৫১ দুপুর
আপডেট : ১৪ মে, ২০২৫, ১১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

হবিগঞ্জে পরকীয়ার জেরে দিনমজুর হত্যা, ১৬ বছর পর ৪ জনের মৃত্যুদন্ড

কিবরিয়া চৌধুরী, হবিগঞ্জ : হবিগঞ্জের মাধবপুরে পরকীয়ার জের ধরে এক দিনমজুরকে হত্যার ঘটনায় চারজনকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (২) একেএম কামাল উদ্দিন এ রায় দেন।

আদালত আসামিদের প্রত্যেককে ফাঁসিতে ঝুঁলিয়ে মৃত্যুদন্ড এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া এ হত্যা মামলার অপর আসামি মারাজ মিয়ার আগেই মৃত্য হওয়ায় আদালত তাকে অব্যাহতি দেন।
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, মাধবপুর উপজেলার বার চান্দুরা প্রামে মোহাম্মদ আলীর ছেলে এমরান মিয়া, একই গ্রামের মারাজ মিয়ার ছেলে সোলেমান মিয়া, মৃত হরমুজ আলীর ছেলে জাহেদ মিয়া ও মুরাদপুর গ্রামের মৌলা মিয়া ছেলে আবুল মিয়া।  

মামলায় বিবরনের বরাতে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পেশকার তপন সিংহ জানান, বার চান্দুরা গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে দিনমজুর ছাবু মিয়ার স্ত্রীর সাথে আসামিদের একজনের পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল। এর জেরে ২০০৯ সালের ১৩ এপ্রিল ছাবুকে হত্যা করে লাশ জঙ্গলে ফেলে রাখা হয়। এ ঘটনায় ছাবু মিয়ার ভাই হাফিজ মিয়া তিনজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেছিলেন।  একই বছরের ২১ মে মাধবপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আলমগীর হোসেন পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র  দাথিল করেন। প্রায় ১৬ বছরে ধরে বিচার কাজে ১৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত রায় দিলেন।
 
রায় ঘোষনার সময় আদালতে উপস্থিত মামলার বাদী হাফিজ মিয়া বলেন, ১৬ বছর অতিকষ্টে মামলা পরিচালনা করেছি। হত্যাকান্ডের শিকার আমার ভাই সহজ-সরল প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। আমি এ রায়ে সন্তুষ্ট হয়েছি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়