শিরোনাম
◈ জলদস্যুদের ধাওয়ায় ট্রলারডুবি: ২৪ ঘণ্টা সাগরে ভেসে ১৮ জেলের জীবনরক্ষা ◈ চীনের ঋণে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে অগ্রসর হচ্ছে বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার সম্পন্ন করা জরুরি: ইইউ রাষ্ট্রদূত ◈ জাকসু নির্বাচনে কারসাজি, এক দলকে জিতিয়ে আনতে সব মনোযোগ ছিল: শিক্ষক নেটওয়ার্ক ◈ হ্যান্ডশেক না করায় ভারতীয়দের উপর চটলেন পা‌কিস্তা‌নের শোয়েব আখতার ◈ ১৩ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা ◈ বড় সুখবর ছুটি নিয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ◈ ফরিদপুরে মহাসড়কে হঠাৎ বিক্ষোভ, যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ  ◈ নিলামে আরও ৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক ◈ কোনো চাপে নয়, ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে: উপদেষ্টা

প্রকাশিত : ০৮ জুন, ২০২৩, ০৫:৫২ বিকাল
আপডেট : ০৮ জুন, ২০২৩, ০৫:৫২ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চার মাস ধরে সেন্সর বোর্ডে ঝুলছে ‘মনোলোক’

শিমুল চৌধুরী ধ্রুব: গত ৫ ফেব্রুয়ারি সেন্সর বোর্ডে জমা দেয়া হয় হাব মিডিয়া ইউকে প্রযোজিত, শহীদ রায়হান রচিত ও নির্মিত চলচ্চিত্র ‘মনোলোক’। সিনেমাটি এখনো সেন্সর বোর্ডের প্রদর্শন তালিকায় স্থান না পাওয়ায় ঝুলে আছে এর সেন্সর ছাড়পত্রের ভাগ্য। সিনেমা মুক্তির এই অনিশ্চয়তা নিয়ে হতাশ ছবিটির নির্মাতা।

নির্মাতা শহীদ রায়হান আমাদের নতুন সময়কে বলেন, ‘গত ৫ ফেব্রুয়ারি সব নিয়ম মেনেই সেন্সর বোর্ডে সিনেমাটি জমা দেই। কিন্তু সিনেমাটি প্রিভিউ না করেই গত ১৭ এপ্রিল সেন্সর বোর্ডের উপপরিচালক মো. মঈনউদ্দীন স্বাক্ষরিত পত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে ব্যবহৃত রাজনৈতিক চরিত্রগুলোর সংলাপের তথ্যসমূহের বিধিসম্মত দালিলিক প্রমাণ উপস্থাপনের নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপর ২৫ এপ্রিল বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ, গবেষণা প্রতিবেদনের প্রকাশিত কপিসহ ৭৪টি প্রকাশিত ও প্রচারিত আর্টিকেলের কপি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের ভাইস প্রেসিডেন্ট বরাবর দেয়া হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সিনেমাটির প্রিভিও নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত দেয়া হচ্ছে না।’

এ বিষয়ে সেন্সর বোর্ডের উপপরিচালক মো. মঈনউদ্দীনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘নির্মাতা প্রতিষ্ঠান তাদের তথ্য জমা দিয়েছে। পুরো বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে।’

প্রযোজক সমিতির সাবেক সভাপতি খোরশেদ আলম খসরু একজন বর্তমান সেন্সর বোর্ড সদস্য। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘চলচ্চিত্রটি যদি অসংগতিপূর্ণও হয়ে থাকে, তবে সেন্সর বোর্ডের সদস্যদের দেখতে সমস্যা কোথায়! আমরা সবাই মিলে দেখি, যদি মনে হয় সত্যিই অসংগতিপূর্ণ তাহলে আমরা কি ছাড়পত্র দেব? নিশ্চয়ই আমরাও চাইব না ইতিহাস বিকৃত হোক বা দেশে একটা অরাজকতা তৈরি হোক। আমার দাবি, সেন্সর বোর্ডের সদস্যদের চলচ্চিত্রটি দেখতে দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হোক। তাহলে নির্মাতা শহীদ রায়হানেরও আর কিছু বলার থাকবে না।’

সিনেমার গল্প প্রসঙ্গে নির্মাতা জানান, বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাসের সঙ্গে সম্পৃক্ত রাজনৈতিক ব্যক্তিদের অচেতন মনে লুকিয়ে থাকা রাজনৈতিক প্রবাহ এবং স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষ নির্ধারণে সংঘটিত রাজনৈতিক ঘটনাপ্রবাহের একটি কাল্পনিক বিশ্লেষণ ‘মনোলোক’ সিনেমাটি। সম্পাদনা: ইমরুল শাহেদ

এসসিডি/আইএস/এসবি২

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়