এম এম লিংকন: [২] নির্বাচন কমিশন বলছে, তফসিল হয়ে যাওয়ায় মাঠ কর্মকর্তাদের অনেকেই নানা অজুহাতে নতুন করে নিবন্ধন, এনআইডি সংশোধন কার্যক্রমে অনাগ্রহ দেখাচ্ছেন। বিষয়টি কমিশনের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। যেহেতু জাতীয় পরিচয়পত্র এখন অপরিহার্য, তাই এই সেবা থেকে কাউকে বঞ্চিত করা যাবে না। এমনকি দুর্ভোগেও ফেলা যাবে না।
[৩] সম্প্রতি ইসির নির্বাচন সহায়তা শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব নাসির উদ্দিন চৌধুরী নির্দেশনাটি সব আঞ্চলিক কর্মকর্তা, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পাঠিয়েছেন।
[৪] নির্দেশনায় বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশনের গত ৫ অক্টোবরের ২৪তম সভায় জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য নতুন নিবন্ধনসহ সংশোধন কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য সিদ্ধান্ত প্রদান করা হয়েছে।
[৫] চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুযায়ী প্রায় ১২ কোটি ভোটর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ভোট দিতে পারবেন। এরমধ্যে মাঠপর্যায়ে ১৪ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নতুন অন্তর্ভুক্তি ও ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভোটার স্থানান্তর কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুসারে নির্দেশনা দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে এরপর নতুন করে কেউ নিবন্ধিত হলেও ভোটার হতে পারবেন না বলে জানান ইসি। তবে, যে কোন প্রাপ্ত বয়সি বাংলাদেশি জাতীয় পরিচয় পত্রের আবেদন করতে পারবে। তবে কমিশনের অনুমোদন সাপেক্ষে প্রয়োজন হলে সম্পূরক ভোটার তালিকা পাঠানো হবে। সম্পাদনা: তারিক আল বান্না
আপনার মতামত লিখুন :