শিরোনাম
◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ অহেতুক চাপ সৃষ্টি করতে জামায়াতের কর্মসূচি: মির্জা ফখরুল ◈ জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে রাজপথে সাত দল ◈ স্ত্রী আসলেই নারী কি না প্রমাণ দেবেন ম্যাখোঁ ◈ আগামী বছরের বইমেলার সময় পরিবর্তন ◈ সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, যা জানালো ভারত ◈ সরকারি কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর: অবসরে বাড়ছে সুযোগ-সুবিধা, কমছে অপেক্ষাকাল ◈ আগামীকাল ৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় ◈ সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সন্ত্রাসীদের হামলায় যমুনা টিভির সাংবাদিকসহ আহত ৫

প্রকাশিত : ২৪ মে, ২০২৩, ০৩:৪৯ দুপুর
আপডেট : ২৫ মে, ২০২৩, ০১:০৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জবি উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের স্বাক্ষর নকল করে বিভাগ পরিবর্তনের চেষ্টা! 

অপূর্ব চৌধুরী, জবি: বিভাগ পরিবর্তনের জন্য উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও বিভাগীয় চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর ও সীল নকল করার অভিযোগ উঠেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে। ওই শিক্ষার্থীর নাম সবুজ আহমেদ।

এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কোতয়ালি থানায় একটি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানা গেছে।

জানা যায়, সবুজ আহমেদ নামের এই শিক্ষার্থী বিভাগ পরিবর্তন করার জন্য নিজেকে হিন্দু শিক্ষার্থী দাবি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক, রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামান ও বিভাগীয় চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল অদুদের স্বাক্ষর নকল করে কলা অনুষদের ডীন বরাবর আবেদন করেন। 

বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন এই শিক্ষার্থীর আবেদনটি যাচাই করতে গেলে জাল স্বাক্ষরের বিষয়টি সামনে আসে। পরে তার সব কাগজপত্র ঘেটে দেখা যায় সবগুলোতেই জাল স্বাক্ষর। পরবর্তীতে সবুজকে প্রক্টর অফিসে হস্তান্তর করা হয়। 

এ বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামাল বলেন, ঘটনা সামনে আসার পর এই শিক্ষার্থীকে প্রক্টর অফিসে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। সে শাহবাগ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, রেজিস্ট্রার, চেয়ারম্যানের সীল বানিয়ে স্বাক্ষর করে বিভাগ পরিবর্তনের জন্য ডীন বরাবর আবেদন করেছে।

তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি চলছে। এরপর বহিষ্কারের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড.  রইছ উদ্দীন বলেন, বিভাগ পরিবর্তনের জন্য রেজাল্ট প্রকাশ করার সময় বিষয়টি আমাদের সামনে আসে। ডেপুটি রেজিষ্ট্রারের কাছে আবেদন গেলে তিনি সন্দেহ হলে আমাকে জানান। এরপর তার সকল কাগজপত্র চেক করে দেখা যায়, সকল কাগজপত্রে জাল স্বাক্ষর ও সীল দেওয়া।

প্রতিনিধি/একে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়