শিরোনাম
◈ নিউইয়র্কে জোহরান মামদানির জয়: কেন ক্ষুব্ধ মোদি সমর্থকেরা? আল–জাজিরার প্রতিবেদন ◈ ওড়না কেড়ে নিয়ে পুরুষ কর্মকর্তাদের উল্লাস, নারী বন্দিদের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ◈ রেকর্ড উৎপাদনের সুফল কোথায়? চালের বাজারের চালকের আসনে কারা? ◈ পবিত্র আশুরা আজ ◈ তরুণ ক্রিকেটার তানভীরের ফাইফারে সিরিজ সমতায় বাংলাদেশ ◈ 'শিক্ষা ও স্বাস্থ্য দখল করেছে জামায়াত': গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ◈ ১৪ হাজার কোটি রুপি কেলেঙ্কারি, যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেপ্তার ভারতের নেহাল মোদি (ভিডিও) ◈ মোবাইল চুরির অভিযোগকে কেন্দ্র করে গ্রাম্য সালিস থেকে রক্তাক্ত ট্র্যাজেডি ◈ জাতীয় নির্বাচনে বাধা দেওয়ার শক্তি কারো নেই: কেরানীগঞ্জে বিএনপি সমাবেশে সালাহ উদ্দিন আহমদের হুঁশিয়ারি ◈ তুর্কমেনিস্তানকে কাঁ‌পি‌য়ে দি‌লো বাংলা‌দেশ, এশিয়ান কাপে যাচ্ছে ঋতুপর্ণারা

প্রকাশিত : ২৭ নভেম্বর, ২০২২, ০৪:০৬ দুপুর
আপডেট : ২৭ নভেম্বর, ২০২২, ০৪:০৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শখের ফল বাগান করে সফল শিক্ষক ও কৃষক

সোহাগ হোসেন, মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী): মির্জাগঞ্জে শখের ফলের বাগানে সফলতা অর্জন করেছে এক কলেজ ডঃ আবদুর রহমান শিক্ষক এবং কৃষক হাবিবুর রহমান। তাদের সফলতা দেখে স্থানীয় যুবকরা ফল চাষে উদ্বুদ্ধ  হচ্ছে।

উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল আমড়াগাছিয়া গ্রামে পতিত জমিতে ড্রাগনসহ বিভিন্ন প্রজাতির ফল চাষ করে সফলতা লাভ করেছেন সুবিদখালী মহিলা ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ ডঃ আবদুর রহমান।

দূর থেকে অনেকেই তার বাগান দেখতে আসছেন। তার বাগানে শোভা পাচ্ছে ড্রাগন ফল,পাশাপাশি ৭০ শতক জমিতে চাষ করেছেন মাল্টা লেবু ও আম্রপালি জাতের আম। 

তিনি জানান, তিন বছর আগে উচ্চমূল্যের ড্রাগন চাষের বিষয়টি জানতে পারেন তিনি। ড্রাগন চাষ তার কাছে একেবারেই নতুন ছিল। স্থানীয় কৃষি বিভাগের সহযোগিতা ও পরামর্শে শুরু করেন বাড়ির পাশের ফলের বাগানটি। পাশাপাশি একই জমিতে মাল্টা, লেবু ও আমের চাষও করেন। অল্প দিনেই বেড়ে ওঠে বাগানটি। বাগানে বর্তমানে ১৬০টি ড্রাগন গাছ, ৫০টি মাল্টার গাছ, লেবুর ৭০টি গাছ এবং আম্রপালির ৩৫টি গাছ রয়েছে। ড্রাগন চাষে খরচ একটু বেশি হলেও লাভও বেশি।

অন্যদিকে, উপজেলার দোকলাখালী গ্রামের কৃষক মো. হাবিবুর রহামান ড্রাগন চাষে লাভের মুখ দেখেছেন। 

হাবিবুর রহমানের বাগানে দেখা যায়, প্রায় পাঁচ ফুট উচ্চতার প্রতিটি কংক্রিটের খুঁটি পেঁচিয়ে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আছে ড্রাগন ফলের গাছ। প্রতিটি গাছে ঝুলছে ৬ থেকে ৮টি করে কাঁচা, পাকা ও আধা পাকা ড্রাগন ফল। একই জমিতে সাথী ফসল হিসেবে রয়েছে আম, পেঁপে ও লেবু গাছ।

এ বিষয়ে হাবিবুর রহমান জানান, ড্রাগন ফল চাষ লাভজনক। অল্প পুঁজিতেও এটি চাষ করা যায়। আমি দুই বছর পূর্বে শখের বসে ৫০ শতাংশ জমিতে ৪০০ চারা রোপণ করি। ইনশাআল্লাহ এবারে কয়েক লাখ টাকা বিক্রি করতে পারবো। চিন্তা করছি ড্রাগন ফলের চাষ আরও বাড়াবো।  

উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মো. আরাফাত হোসেন বলেন, আমরা প্রকল্পের আওতায় আগ্রহী কৃষকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকি। বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগন চাষ করার জন্য উপজেলা কৃষি অফিস থেকে কৃষকদের উৎসাহিত করা হচ্ছে।

প্রতিনিধি/এনএইচ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়