শিরোনাম
◈ ভারতের ছত্তিশগড়ে ট্রাকের সংঘর্ষে ১৩ জন নিহত ◈ পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলা, ২ পুলিশ নিহত ◈ আসছে ঘূর্ণিঝড় 'শক্তি'র আশঙ্কা: ২৪-২৬ মে উপকূল আঘাত হানতে পারে ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ নিয়ে আইনজীবীদের ব্যাখ্যা, চলে যেতে পারে আন্ডারগ্রাউন্ডে ◈ পাকিস্তান সফ‌রে যাওয়া কি আদৌ নিরাপদ! চিন্তিত বি‌সি‌বি ◈ আইপিএল না হলে ভারতীয় ক্রিকেট বো‌র্ডের ক্ষতি ২০০০ কোটি টাকা ◈ কূটনীতির ব্যাকচ্যানেল আর মার্কিন মধ্যস্থতা যেভাবে ভারত-পা‌কিস্তা‌নের যুদ্ধ ঠেকালো ◈ বাংলাদেশিদের জন্য কেন সীমিত হয়ে আসছে কয়েকটি দেশের ভিসা? ◈ শেখ হাসিনা-কামাল ও মামুনের বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যা মামলার তদন্ত শেষ, আজ প্রতিবেদন ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ: নিবন্ধন ও জামায়াতের বিচার নিয়ে প্রশ্ন

প্রকাশিত : ০৫ জুন, ২০২৩, ০২:৪০ দুপুর
আপডেট : ০৫ জুন, ২০২৩, ০২:৪০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মধুমাসে নন্দীগ্রামে হরেক রকম ফলের সমারোহ

নন্দীগ্রামের হাটবাজার

জিল্লুর রয়েল, নন্দীগ্রাম (বগুড়া): ঋতুর পালাবদলে আবারও এসেছে গ্রীষ্মকাল। আর গ্রীষ্মের মধুমাস জ্যৈষ্ঠে বগুড়ার নন্দীগ্রামের হাটবাজার ও মেলায় হরেক রকম ফলের সমারোহ ঘটেছে। উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজারে রসে টস টসে দেশি এসব ফলের পসরা সাজিয়ে বসে আছে দোকানীরা। ক্রেতাদের আকর্ষন করার জন্য দোকানীরা হাত উঁচিয়ে লিচুর ঝোপা নিয়ে ডাকছে ক্রেতাদের। 

সরেজমিনে বিভিন্ন হাটবাজারে গিয়ে দেখা গেছে, আম, কাঁঠাল, লিচু, আনারস, কলা, তরমুজ, তাল, পেয়ারা ও জামসহ বিভিন্ন মৌসুমী ফলের সুগন্ধে ভরে উঠেছে স্থানীয় বাজারগুলো। তবে বাজারে অন্য ফলের তুলনায় এখন বেশি দেখা যাচ্ছে আম ও লিচু। নন্দীগ্রামের মানুষের কাছে সবচেয়ে বেশি চাহিদা আম্রপালি আমের। এখনো এ আম বাজারে আসেনি। তবে অন্যান্য জাতের অনেক আম বাজারে রয়েছে।

 লিচু বিক্রেতা হযরত আলী বলেন, বোম্বাই লিচু বিক্রি হচ্ছে দুইশো থেকে তিনশো টাকা শোয়া। আর চায়না থ্রি লিচু চারশো থেকে ছয়শো টাকা শোয়া বিক্রি হচ্ছে। বেচাকেনা ভালোই হচ্ছে। 

রাজশাহীর পুঠিয়া থেকে হাটে আম বিক্রি করতে এসেছেন লিটন আলী। তিনি জানান, আমার কাছে রানী, খিরসা, লোকনা ও গোপাল ভোগ জাতের আম আছে। এসব আম ৪০ থেকে ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি করছি। আম্রপালির বাজারে আসতে আরও ১৫-২০ দিন সময় লাগবে। আমের বাজার কম।

 ফল ক্রেতা শফিকুল ইসলাম বলেন, এসময় জামাই-মেয়ের বাড়িতে সাজা দিতে হয়। আম, লিচু ও কলা কিনেছি। আরও কাঁঠাল, আনারস, মিষ্টি, মাছ ও গোস্ত কিনতে হবে। 

 নন্দীগ্রাম (বিজরুল) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা ডা. তোফাজ্জল হোসেন মন্ডল বলেন, মৌসুমী ফল আল্লাহর আর্শিবাদ। পরিমিত পরিমাণে এ ফল সবার খাওয়া দরকার। তবে ডায়াবেটিস রোগীদে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ফল খেতে হবে। সম্পাদনা: জেরিন

প্রতিনিধি/জেএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়