শিরোনাম
◈ এআই, কোয়ান্টাম ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের বড় চুক্তি ◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল

প্রকাশিত : ১০ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৭:৩৩ বিকাল
আপডেট : ১৩ মে, ২০২৫, ০৭:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

টেকনাফে শাহপরীর দ্বীপে জালে ধরা পড়ল ২০০ কেজি পাখি মাছ’

জিয়াবুল হক, টেকনাফ (কক্সবাজার) : কক্সবাজারের টেকনাফ সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ উপকূলে জালে ধরা পড়ছে ২০০ কেজি ওজনের একটি ‘পাখি মাছ’।

ট্রলারের মালিক মোহাম্মদ রফিক সাংবাদিকদের বলেন, ১০ জানুয়ারি শুক্রবার দুপুরের দিকে শাহপরীর দ্বীপ জেটি ঘাটের ফিসারিতে বিক্রির জন্য মাছটি নিয়ে আসে জেলেরা। এ সময় বিশাল মাছটি একনজর দেখতে ভিড় জমায় শত শত মানুষ।

ট্রলারের মাঝি জিয়াবুল হক বলেন, দুইদিন আগে এফবি রফিক নামের একটি ট্রলার নিয়ে ১৫ জেলেসহ গভীর সাগরে মাছ শিকারের জন্য যান। বৃহস্পতিবার সেন্টমার্টিন সংলগ্ন মৌলভী শীল এলাকায় জাল ফেলার পর অন্যান্য মাছের সঙ্গে এই বিশাল পাখি মাছটি ধরা পড়ে।

মাছটির ওজন বেশি হওয়ায় ট্রলারে তুলতে তাদের বেগ পেতে হয়েছে। তবে স্থানীয়ভাবে এ মাছের চাহিদা না থাকায় হতাশা প্রকাশ করেন মাঝি জিয়াবুল।

এব্যাপারে টেকনাফের মাছ ব্যবসায়ী ছৈয়দ আলম বলেন, “আমার জীবনে এত বড় পাখি মাছ দেখিনি। আমাদের টেকনাফ এলাকায় এই মাছ তেমন পাওয়া যায় না। গভীর সাগরে মাছটির দেখা মেলে।

টেকনাফ এলাকায় এসব মাছের তেমন চাহিদা না থাকায় খুব কম দামে বিক্রি হয়েছে। ট্রলারের মালিক ৪৫ হাজার টাকা দাম চেয়েছিলেন। পরে মাছ ব্যবসায়ী সুলতান আহমদ ১৫ হাজার টাকায় সেটি কিনেছেন।”

এবিষয়ে টেকনাফ উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন বলেন, “এই মাছটি ‘পাখি মাছ’ হিসেবে পরিচিত। এর ওজন পাঁচ মণের বেশিও হয়ে থাকে। সাগরে গভীরে চলাচল করায় এ মাছ তেমন একটা ধরা পড়ে না।
“এ মাছগুলো অনেক দ্রুত গতির। ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার বেগে দৌড়ায়। তবে এ মাছটি খেতে খুব সুস্বাদু। টেকনাফ এলাকায় এই মাছের চাহিদা না থাকায় পাঁচ মণ ওজনের বিশাল আকারের মাছটি বিক্রি হল মাত্র ১৫ হাজার টাকায়।”

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়