আনিস তপন: [২] এরআগে অবশ্য মঙ্গলবার থেকে অগ্রিম টিকিট বিক্রির কথা এর আগে জানিয়েছিল বাংলাদেশ রেলওয়ে। কিন্তু সফটওয়্যার পুরোপুরি প্রস্তুত না হওয়ায় নির্ধারিত দিন থেকে অগ্রমি টিকিট বিক্রি শুরু করতে পারেনি রলেওয়ে।
[৩] মঙ্গলবার আলাপকালে এ কথা জানান রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) সরদার শাহাদাৎ হোসেন।
[৪] এদিকে, এদিন ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ করেছে রেলওয়ে।
[৫] মঙ্গলবার বাংলাদেশ রেলওয়ের (পূর্বাঞ্চল) প্রকাশিত এই ট্রেন চলাচলের সময়সূচিতে জানানো হয়, ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা রুটে ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ নামে ট্রেন চলবে। ট্রেনটির নম্বর ৮১৩/৮১৪। এতে ৭৮০টি সিট থাকবে। ১৬/৩২ লোডের ট্রেনটি ঢাকা থেকে সোমবার ও কক্সবাজার থেকে মঙ্গলবার বন্ধ থাকবে।
[৬] ট্রেনটি ঢাকা থেকে রাত ১০টা ৩০ মিনিটে ছেড়ে ঢাকা বিমানবন্দর ও চট্টগ্রাম স্টেশনে যাত্রাবিরতি দিয়ে কক্সবাজারে পৌঁছাবে পরের দিন ভোর ৬টা ৪০ মিনিটে। আবার কক্সবাজার থেকে দুপুর ১২টা ৪০ মিনিটে ছেড়ে চট্টগ্রাম ও ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে যাত্রাবিরতি দিয়ে কমলাপুর স্টেশনে পৌঁছাবে রাত ৯টা ১০ মিনিটে।
[৭] ঢাকা-কক্সবাজার রুটের এই ট্রেনটিতে শোভন চেয়ার (নন-এসি সিট) শ্রেণিতে প্রতি সিটের ভাড়া ৫০০ টাকা ও স্নিগ্ধা (এসি সিট) শ্রেণিতে প্রতি সিটের ভাড়া ৯৬১ টাকা, প্রথম শ্রেণি চেয়ার ৬৭০ টাকা, প্রথম শ্রেণির বার্থ/সিট ১ হাজার ১৫০ টাকা এবং এসি বার্থের টিকিটের দাম জনপ্রতি ১ হাজার ৭২৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
[৮] তবে ননস্টপ ট্রেনের ক্ষেত্রে শোভন চেয়ার ৫০ টাকা, স্নিগ্ধা, প্রথম শ্রেণি, এসি বার্থে ১০০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত ভাড়া বাড়বে। সম্পাদনা: তারিক আল বান্না