রাশিদুল ইসলাম : [২] মালবাহী জাহাজে ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা রাখা কোনো অভিনব সামরিক ধারণা নয়, কারণ বেশ কয়েকটি দেশ বিষয়টি নিয়ে কয়েক বছর ধরে অনুশীলন করছে। দ্রুত ও গোপন ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত করে একটি দেশকে যেখানে প্রয়োজন সেখানে হামলা করতেই এ প্রচেষ্টা চলছে। আরটি
[২] চীনও গোপনে এমন চেষ্টা করছে তার দাবি করেছেন ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসেসমেন্ট অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজি সেন্টারের এশীয় সামরিক বিষয়ক সিনিয়র ফেলো রিক ফিশার।
[৩] ফিশারের দাবি ট্রোজান হর্স নীতিতে চীনের সরবরাহ করা ক্ষেপণাস্ত্রগুলি স্থাপন করে অসংখ্য ব্যক্তিগত জাহাজকে একটি সামরিক বহরে পরিণত করা হচ্ছে।
[৪] ইলেকট্রনিক্স, ছোট আকারের ইঞ্জিন, রকেট জ্বালানি এবং বিস্ফোরকগুলির নতুন প্রযুক্তি ছোট আকারের ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রগুলির বিকাশকে সহজ করে রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য সহ বেশ কয়েকটি দেশ এক দশক আগে প্রথম জাহাজে যুক্ত করেছিল।
আপনার মতামত লিখুন :