ইমরুল শাহেদ: এ কথা বলেছেন, ভিডিও জকি, ফ্যাশন মডেল, হোস্ট ও অভিনেত্রী তারুণ্যের ফ্যাশন আইকন আনুশে আশরাফ। সোমবার এক টুইটার মন্তব্যে তিনি এ কথা বলেছেন। সহকর্মীদের ভ্রম সংশোধন করে দিতে তিনি বলেছেন, একজনের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে বুঝতে হবে। শুধু প্রচারের আশায় সেখানে প্রবেশ না করা ভালো। বিশেষ করে যখন সম্পর্কটা শুধু পেশাগত। নিজের মাইক্রো-ব্লগিং সাইটে তিনি লিখেছেন, ‘আমরা একটি প্রকল্পে একসঙ্গে খুব ভালো কাজ করেছি। এর অর্থ এই নয় যে, আমি একেবারে অপোগণ্ড। একজন সহকর্মী আমার কোমরে হাত রেখে সেলফি তুলতেই পারে।
আমরা সহকর্মী, বন্ধু নই। পার্থক্যটা বুঝুন এবং ব্যক্তিগত সম্পর্কের ধরণ কেমন সেটা উপলব্ধি করুন।’ পাকিস্তানের এক্সপ্রেস ট্রিবিউনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আনুশে বলেছেন, ‘আমি সহকর্মীদের উদ্দেশ্যেই কথাগুলো বলছি। তাদের কিভাবে সহকর্মীদের সঙ্গে আচরণ করা উচিত সে বিষয়টি স্পষ্ট করে বলতে চাইছি।’ তার এ বক্তব্য সর্বক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হওয়া উচিত। সেলিব্রিটিরা তার থেকে আলাদা কেউ নন। তিনি সাক্ষাৎকারে তার পছন্দ-অপছন্দের সব কথাই বলেছেন। এখানে তার ব্যক্তিগত অবস্থান উল্লেখ করা হয়েছে।
পাকিস্তানের এমটিভির জনপ্রিয় ভিডিও জকি আনুশে ২০০২ সালে ফ্যাশন মডেল হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেছেন। তখন তার বয়স ছিল ১৮ বছর। এখন ৩৭ বছর বয়সে এসে তিনি হোস্ট ও অভিনেত্রী। আনুশে আশরাফ যখন ভিডিও জকি হিসেবে কাজ করেন, তখন পাকিস্তানে তিনিই ছিলেন একমাত্র নারী ভিডিও জকি। এজন্য পাকিস্তান জুড়ে খ্যাতি পেতে তার বেশি সময় লাগেনি। তারুণ্যের কাছে তিনিই একমাত্র ‘স্টাইল আইকন’ হিসেবে পরিচিত। সূত্র: এক্সপ্রেস ট্রিবিউন