ওয়ালি উল্লাহ : [২] প্রযুক্তিসাইট ভার্জ বলেন, হ্যাকাররা খুব দ্রুতই ইউজার নেম, অবস্থান ও পরিচয় পরিবর্তন করে ফেলতে পারে। এ কারণেই যুক্তরাষ্ট্র সরকার এত বড় অঙ্কের পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছে। অন্যদিকে কলোনিয়াল পাইপালাইনে আক্রমণের পর থেকে তেমন কোনো কার্যালাপে দেখা যাচ্ছে না ডার্কসাইডকে। বিটডিফেন্ডার
[৩] মার্কিন সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, একই ধরনের হ্যাকিং টুল ও কৌশল দিয়ে ‘ব্ল্যাকম্যাটার’ নামে নতুন দল তৈরি করেছে ডার্কসাইডের সদস্যরা। তা দিয়ে নিজেদের হ্যাকিং কর্মকা- চালিয়ে যাচ্ছে তারা।
[৪] র্যানসমওয়্যার আক্রমণটি করেছিল ‘ডার্কসাইড’ নামে হ্যাকারদের একটি দল। এই হ্যাকিং প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িতদের পরিচয় বা অবস্থান সম্পর্কে জানাতে পারলে রিওয়ার্ড ফর জাস্টিস প্রকল্পের আওতায় মিলবে পুরস্কারের অর্থ। একই সঙ্গে এ আক্রমণের মতো একই ধরনের যে কোনো সাইবার আক্রমণের পরিকল্পনাকারী বা আক্রমণে অংশগ্রহণকারী যে কারও তথ্য দিলে মিলবে আরও ৫ মিলিয়ন ইউএস ডলার।
[৫] র্যানসমওয়্যার হলো এক ধরনের ম্যালওয়্যার বা ক্ষতিকর সফটওয়্যার। তা কোনো কম্পিউটার বা কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মধ্যে ছড়িয়ে দিয়ে তথ্য ও ফাইল হ্যাক করা হয়। এর পর অর্থের বিনিময়ে ওই ফাইল ফিরিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে থাকে হ্যাকাররা।
আপনার মতামত লিখুন :