তাপসী রাবেয়া: [২] প্রতিষ্ঠানটির জনসংযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মোঃ কামরুল ইসলাম জানান, করোনা ভাইরাসের মহামারির সময় বিভিন্ন দেশে আটকে পড়া বাংলাদেশীদের ফিরিয়ে আনতে ইউএস-বাংলা দুবাই, আবুধাবী, দিল্লী, চেন্নাই, মালে, কুয়ালালামপুর, ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর, হ্যানয়, এমনকি ফ্রান্সের প্যারিসসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ১৫০ টির অধিক স্পেশাল ফ্লাইট পরিচালনা করেছে।
[৩] জানান, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটকে আরো বেশী শক্তিশালী করার লক্ষ্যে নতুন রুট ও ফ্লাইট ফ্রিকোয়েন্সি বৃদ্ধির পরিকল্পনার সাথে চলতি বছরের শেষে এবং আগামী বছরের শুরুতে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স এর বিমান বহরে আরো তিনটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ ও ৪টি ব্র্যান্ডনিউ এটিআর ৭২-৬০০ এয়ারক্রাফট বহরে যোগ করতে যাচ্ছে।
[৪] ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স খুব শীঘ্রই প্রথমবারের মতো সেলফ চেক-ইনের ব্যবস্থা করতে যাচ্ছে। যা ইউএস-বাংলার এগিয়ে যাওয়ার নিদর্শন। ইউএস-বাংলার ফ্রিকোয়েন্ট ফ্লায়ারদের জন্য ঢাকায় আলাদা চেক-ইন কাউন্টার এর ব্যবস্থা করেছে। ভবিষ্যতে প্রত্যেকটি বিমানবন্দরে স্কাইস্টার গ্রাহকদের জন্য আলাদা চেক-ইন কাউন্টার করার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে এই প্রতিষ্ঠান।