শিরোনাম
◈ পারস্পরিক শুল্ক সংকট: চূড়ান্ত দর-কষাকষিতে বাংলাদেশ ◈ আরব আমিরাতের আবুধাবিতে প্রবাসী বাংলাদেশির ভাগ্যবদল: লটারিতে জিতলেন ৮০ কোটি টাকা ◈ ২৪ ঘণ্টায় গাজায় নিহত ১১৮, যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পর্যালোচনায় হামাস ◈ ‘মব এবং জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হলে কঠোর পদক্ষেপ নেবে সেনাবাহিনী’ ◈ হোটেলে নারীকে মারধর করা বহিষ্কৃত যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেপ্তারের চেষ্টায় পুলিশ ◈ বনানীর জাকারিয়া হোটেলে ঢুকে নারীদের ওপর যুবদল নেতার হামলা, ভিডিও ◈ দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ ◈ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জুলাই গণঅভ্যুত্থান ও শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ ◈ তিন দিনের ছুটিতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, পাবেন না যারা ◈ উচ্চ ও নিম্ন আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন

প্রকাশিত : ২৬ অক্টোবর, ২০২১, ০১:২১ রাত
আপডেট : ২৬ অক্টোবর, ২০২১, ০১:২১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

খালিদ খলিল: মিটফোর্ড হসপিটাল যেভাবে হলো

খালিদ খলিল
স্যার রবার্ট মিটফোর্ড প্রথম ১৮২০ সালে মিটফোর্ড হসপিটালটি প্রতিষ্ঠার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেন। স্যার রবার্ট মিটফোর্ড তৎকালীন ঢাকার কালেক্টর ছিলেন এবং দীর্ঘদিন তিনি প্রাদেশিক আপীল বিভাগের বিচারপতি ছিলেন। তার সময়ে ঢাকাতে কলেরা ব্যাপকভাবে মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়ে এবং প্রতিদিন প্রায় ১৫০ থেকে ২০০ জন মারা যেতো। মেডিকেল সুবিধা তখন খুবই অপর্যাপ্ত ছিলো।
স্যার মিটফোর্ড এই অবস্থা দেখে খুবই ব্যথিত হন। তিনি ইংল্যান্ডে মৃত্যুও (১৮৩৬) আগে উইল করে তার প্রচুর সম্পত্তি (তখনকার সময় প্রায় ৮ লাখ টাকা) এই অঞ্চলে হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠাসহ অন্যান্য নানা উন্নয়ন কর্মের জন্য তৎকালীন বাংলার সরকারকে দান করে দিয়ে যান। কিন্তু পরবর্তীতে তার উত্তরাধিকারীদের জন্য এই উইল নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দেয়। কিন্তু ১৮৫০ সালে সর্ব্বোচ্চ আদালতের চ্যান্সারি বিভাগের (chancery court) রায় অনুযায়ী বাংলার সরকার মিটফোর্ডের সম্পত্তি থেকে ১ লাখ ৬৬ হাজার টাকা লাভ করে। পরবরর্তীতে লর্ড ডালহৌসির উদ্যোগে এই ফান্ড দিয়ে ১৮৫৪ সালে বর্তমান স্থানে হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

তারও আগে এই স্থানটি ডাচ কুঠি হিসেবে ব্যবসার কাজে ব্যবহৃত হত। হসপিটালটি প্রতিষ্ঠায় বেশ কয়েকজন স্থানীয় ধনাঢ্য ব্যক্তিও অর্থসাহায্য প্রদান করেন। তাদের মধ্যে মিসেস সন্তোশ রানী দিন্ময় চৌধুরী, মি. রায় গৌর নেতাই সাহা শঙ্খনিধি, মি. সন্তোশ রাজা মন্মোথ রায় চৌধুরী এবং বাবু প্রতাপ চন্দ্র দাশ সুপেয় পানি ও স্যুয়ারেজ প্লান্ট স্থাপনের খরচ বহন করেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়